অতিথিদের জন্য পৃথক এনক্লোজার ও বনভূমি বাড়ানোর প্রক্রিয়াও প্রায় শেষের দিকে বলে জানান রাজ্য জু অথরিটির সদস্য সচিব সৌরভ চৌধুরী। তিনি জানান, সেন্ট্রাল জু অথরিটির সবুজ সংকেত মিললেই নতুন অতিথিদের সমাগম বাড়বে বেঙ্গল সাফারি পার্কে। ২০২৩-এর আগেই সম্ভাবনা প্রবল বলে বন দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে। সেইমতো সব প্রস্তুতি চলছে সাফারি পার্কে।
advertisement
আরও পড়ুন: মঙ্গলবার হাতে টাকা আসবে? না জলের মতো খরচ হবে? নিজের রাশি মিলিয়ে জানুন
অন্যদিকে, সোমবার থেকে রয়্যাল বেঙ্গল দম্পতি শিলা ও বিভানের চার নতুন শাবকদের বেঙ্গল সাফারি পার্কে দেখতে পাবেন পর্যটকরা। এদিন শিলা সহ ওই চার রয়্যাল বেঙ্গল শাবককে নাইট শেল্টার থেকে পর্যটকদের জন্য ওপেন সাফারি এনক্লোজারে ছাড়া হয়। এদিন রাজ্যের বনমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের উপস্থিতিতে ওই চার শাবককে ছাড়া হয়। সপ্তাহে তিন দিন চার শাবককে দেখতে পাবেন সাফারি পার্কে আসা পর্যটকেরা পাশাপাশি, আরও কিছু ক্যাঙ্গারু, একশৃঙ্গ গন্ডার আনার কথা রয়েছে।
আরও পড়ুন: বিছানায় সঙ্গী শুধুই নিজের অর্গ্যাজম নিয়ে চিন্তিত? সম্পর্কে অবশ্যই সাবধান হোন!
পাশাপাশি, এখন দুটো করে হাতি সাফারি চলছে। আগামীতে সেটিও আট থেকে দশটি করার কথা রয়েছে বলে জানান বনমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক। তিনি জানান, বন্য জন্তুরা নয়, মানুষেরা এখন থাকবেন খাঁচায়। আর ওরা আপন মনে ঘুরে বেড়াবে গহন জঙ্গলে। স্লথ বিয়ারের জন্য রাঁচী, সিংহের জন্য আগ্রা ও হায়দ্রাবাদের বনবিভাগের সঙ্গে কথা হয়েছে। এছাড়া হরিণ, জেব্রা আলিপুর চিড়িয়াখানা থেকেই পাওয়া যাবে বলে বনাধিকারিকেরা জানিয়েছেন। এ বিষয়ে প্রাথমিক কথাবার্তাও হয়েছে। এখন প্রহর গুনছে সাফারি কর্তৃপক্ষ।