সরকারি হাসপাতালে আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক করছেন অ্যালোপ্যাথিক চিকিৎসা! রোগী দেখা থেকে শুরু করে করছেন চিকিৎসার প্রেসক্রিপশন! ফাঁসিদেওয়ার বিধাননগর প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্রের ঘটনা! প্রতিদিন আউটডোরে গতপ্রতি ৩০০ জন রোগীর চিকিৎসা হয়। এমনিতেই চিকিৎসকের অভাব থাকলেও চলে চিকিৎসা! এরই মাঝে অ্যালোপ্যাথিক চিকিৎসা সেবা করছেন একজন আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক। যা নিয়ে আতঙ্কে রোগী ও রোগীর পরিজনেরা।
advertisement
আরও পড়ুন: পুজোর আগেই দারুণ খবর, এবার কম খরচে আরও সহজে হবে বিদেশ ভ্রমণ! একসঙ্গে ঘোরা যাবে নেপাল-ভুটান, জানুন
আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক কীভাবে অ্যালোপ্যাথিক চিকিৎসা সেবা করতে পারেন তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে রোগীদের মধ্যেই। যদি চিকিৎসক ডঃ রাহুল বনিক জানান, “আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক হলেও অ্যালোপ্যাথিক চিকিৎসা করতে পারি। ইন্টার্নশিপের সময় অ্যালোপ্যাথিক ছিল এবং চিকিৎসা সেবা করতে অসুবিধা হচ্ছে না।”
আরও পড়ুন: ৪৫০০ টাকা কেজি উটের দুধের চা বানাচ্ছেন বীরভূমের দোকানদার! কোথায়, কত দাম? জানুন উপকারিতা
যদিও এ বিষয়ে ব্লক স্বাস্থ্য আধিকারিক ডঃ শাহিনুর ইসলাম জানিয়েছেন, উনি ওখানের দায়িত্বে। ঘটনার বিষয়টি তাঁর জানা ছিল না। উধ্বর্তন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। যা ব্যবস্থা নেওয়া হবে তা উধ্বর্তন কর্তৃপক্ষ ঠিক করবে। চিকিৎসকের অভাবজনিত কারণে এই সমস্যা হচ্ছে। মাত্র দু’জন চিকিৎসক দিয়ে পরিষেবা সামাল দেওয়া সম্ভব নয়। অন্যদিকে উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজের সিনিয়র চিকিৎসক তথা প্রাক্তন ডিন ডঃ সন্দীপ সেনগুপ্ত টেলিফোনে জানান, কোনওভাবেই আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক অ্যালোপ্যাথিক চিকিৎসা করতে পারেন না।