TRENDING:

Duare Sarkar: ১০-২০ টাকা দিলেই লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের ফর্ম, হাতেনাতে যুবককে ধরলেন গৌতম দেব! 

Last Updated:

ফের দুয়ারে সরকার (Duare Sarkar) প্রকল্পে বেনিয়মের অভিযোগ শিলিগুড়িতে।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#শিলিগুড়ি: ফের দুয়ারে সরকার (Duare Sarkar) প্রকল্পে বেনিয়মের অভিযোগ শিলিগুড়িতে। প্রকাশ্যেই ক্যাম্পের মধ্যে চলছে অনিয়ম। অন্য প্রকল্পগুলোকে পেছনে ফেলে এবারে ভিড় জমেছে লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের (Laxmi Bhandar) স্টলে। সেই সুযোগে কিছু যুবক ব্যবসা ফেঁদে বসছে বলে অভিযোগ। লক্ষ্মীর ভান্ডারের ফর্ম পূরণের জন্য নেওয়া হচ্ছিল টাকা। কারও থেকে ২০ তো কারও থেকে ৩০ টাকা নেওয়া হচ্ছিল বলে অভিযোগ।
advertisement

বৃহস্পতিবার শিলিগুড়ির হায়দারপাড়া শিবমঙ্গল স্কুলে চলছিল টাকার বিনিময়ে ফর্ম পূরণ! এমনই অভিযোগ উঠেছে। দুয়ারে সরকারের ক্যাম্প পরিদর্শনে গিয়ে টাকা নিতে দেখে হাতেনাতে এক যুবককে ধরে ফেলেন শিলিগুড়ি পুরসভার প্রশাসক গৌতম দেব। কলার টেনে তুলে ধরেন তিনি। তৎক্ষনাৎ যুবককে তুলে দেন পুলিশের হাতে। এদিন দুয়ারে সরকার শিবিরের পরিস্থিতি দেখতে গিয়ে তাঁর নজরে আসে এক যুবক লক্ষ্মীর ভান্ডারের ফর্ম পূরণের জন্য টাকা নিচ্ছে। যা সম্পূর্ণ বেআইনি বলে দাবি করেন তিনি। প্রশাসক গৌতম দেব জানান, এরকম টাকা নিয়ে করাটা দুর্ভাগ্যজনক।

advertisement

প্রসঙ্গত, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বারবার বলে আসছেন দুয়ারে সরকার প্রকল্পের জন্যে কোনও টাকা নেওয়া যাবে না। তারপরও গতকাল খড়িবাড়ির পর বৃহস্পতিবার পুর এলাকায় এই ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়ায়। অন্যদিকে, এনিয়ে আর এক কাণ্ড ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত ঘেঁষা চটেরহাট গ্রামে। সেখানেও টাকার বিনিময়ে চলছিল লক্ষীর ভাণ্ডারের ফর্ম ফিলআপ। ১০ থেকে ২০ টাকার বিনিময়ে সকাল থেকে এই ফর্মপূরণের কাজ চালিয়ে আসছিল এলাকারই ৩-৪ জন যুবক। শিলিগুড়ির ফাঁসিদেওয়ার চটেরহাট হাইস্কুলে চলছে দুয়ারে সরকারের শিবির। স্কুলের অদূরেই চলছিল এই কাণ্ড।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
সর্বনাশ! বাড়ির মধ্যে এত বছর ধরে এগুলো কী! গোটা পরিবার নিয়ে বিষধরের বাস! আর একটু হলেই...
আরও দেখুন

অভিযোগ, রীতিমতো টেবিল চেয়ার পেতে জমিয়ে চলছিল ফর্মপূরণ। কেউ বাড়িয়ে দিচ্ছে ১০ টাকা তো কেউ আবার ২০ টাকা। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে হানা দেয় ফাঁসিদেওয়া থানার পুলিশ। পুলিশ দেখতেই দৌড়ে পালায় যুবকরা। পুলিশ তাড়াও করে তাদের। কিন্তু তাদের গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ। বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে সরকারি প্রকল্পের একাধিক ফর্ম। তদন্ত শুরু করেছে ফাঁসিদেওয়া থানার পুলিশ। গত ১৬ আগস্ট থেকে এই প্রকল্প শুরু হয়েছে। চলবে টানা এক মাস। প্রথম দিন থেকেই উঠছে অনিয়মের অভিযোগ। যদিও প্রশাসনিক কর্তারা জানিয়েছেন, কোনওভাবেই নিয়ম ভাঙতে দেওয়া হবে না বলে দাবি করেছেন।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/উত্তরবঙ্গ/
Duare Sarkar: ১০-২০ টাকা দিলেই লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের ফর্ম, হাতেনাতে যুবককে ধরলেন গৌতম দেব! 
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল