অশোকবাবুকে আর চাইছে না সাধারণ মানুষ। ওনার কোনো উন্নয়ন নিয়ে সুপরিকল্পনা নেই। দীর্ঘদিন মন্ত্রী ছিলেন। পুরসভার মেয়র হয়েছেন। কিন্তু বাস্তবে কিছুই পায়নি শিলিগুড়ি। সর্বত্রই অনুন্নয়নের ছোঁওয়া।" আর বিজেপি প্রার্থী আগে ওই দলটাকে চিনুক। এখনও ওঁর হাতে চে'র ট্যাটু। ও কোনো ফ্যাক্টরই নয়। অশোকবাবুর বিরুদ্ধেই লড়াই। কেননা তৃণমূল প্রার্থী শিলিগুড়ির জল, বায়ু আগে চিনুক, বললেন নান্টু পাল। মঙ্গলবার থেকেই মন্দিরে পুজা দিয়ে প্রচারে নামবেন তিনি। বুধবার মনোনয়ন জমা দেবেন। আজই একাধিক ওয়ার্ডে বুথ অফিসের উদ্বোধন করেন। পাশাপাশি তিনি বলেন, শীঘ্রই ইস্তেহার প্রকাশ করবেন। জিতলে ক্ষমতায় যে আসবে তাদেরকেই সমর্থন জানাবেন বলেও ঘোষণা করেছেন।
advertisement
আক্রমণ করেন তৃণমূলনেত্রীকে। "মমতা বন্দোপাধ্যায়ের মুখ দেখে ভোট হলে বাড়ির কাজের লোককে দাঁড় করালেই হয়। যদি তা হত তাহলে আগের নির্বাচনগুলিতে শিলিগুড়িতে হারত না। বাইচুং ভুটিয়ার মুখ, মমতা বন্দোপাধ্যায়ের মুখও তো জেতেনি।" বললেন সদ্য তৃণমূলত্যাগী নান্টু পাল। "আমি ওর সম্পর্কে কিছু বলবো না। আমি ৪৬ বছর একটি রাজনৈতিক ঘরানায় আছি। একজন ৫-৬ বার দল বদলকারীর প্রসঙ্গে কিছু বলবো না।" পালটা বললেন গৌতম দেব।
এর আগে ২০০৬ সালে কংগ্রেসের টিকিটে নির্বাচনে লড়েছিলেন। সেইবার রেকর্ড ভোটে জয়ী হয়েছিলেন অশোক ভট্টাচার্য। তবে এবারে তাঁর আশা, শহরবাসীর আশীর্বাদ তিনিই পাবেন।
Partha Sarkar