বন দফতর সূত্রে খবর, উত্তরবঙ্গের পশ্চিম ডামডিম এলাকায় চেল নদীর ধারে মাল স্কোয়াড অঞ্চলে১২টি শকুনের মৃতদেহ উদ্ধার হয়েছে। ওই এলাকায় একটি গরুর দেহাবশেষও উদ্ধার হয়। বন দফতরের এক কর্তা বলেন, "প্রাথমিক ভাবে আমাদের ধারণা ওই গরুর দেহাবশেষে ডাইক্লোফেনাক ছিল। তবে অন্য কোনও বিষক্রিয়াতেও ওই গরুর মৃত্যু হতে পারে। পুরো বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।" তিনি আরও জানান, অসুস্থ ২২টি শকুনকে রাজভাতখাওয়ার শকুন প্রজনন কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। মৃত শকুন এবং গরুর দেহাবশেষের নমুনা সংগ্রহ করে তা পরীক্ষার জন্যও পাঠানো হয়েছে। ঠিক কী কারণে শকুনের মৃত্যু হয়েছে, সে ব্যাপারে নিশ্চিত হতেই নমুনা পরীক্ষা করা হচ্ছে।
advertisement
সাধারণ ভাবে বৈজ্ঞানিক গবেষণা অনুযায়ী, ডাইক্লোফেনাকের কারণেই ভারতীয় উপমহাদেশ থেকে লুপ্ত হতে বসেছে শকুন। ডাইক্লোফেনাক শরীরে প্রবেশ করলে কিডনি বিকল হয়ে মৃত্যু হয় শকুনের। সে কারণেই সারা দেশে নিষিদ্ধ ডাইক্লোফেনাক।