TRENDING:

GTA Election: পঞ্চায়েত থেকে জিটিএ, মুখ্য়মন্ত্রীর সুরেই ভোট চাইছে পাহাড়ও, প্রস্তুত বলছেন অজয়

Last Updated:

GTA Election: পঞ্চায়েত এবং জিটিএ দুটোরই নির্বাচন চাইছেন তাঁরা। কিন্তু আগে পঞ্চায়েত, কেন না ২০ বছরের বেশী সময় ধরে পাহাড়ে পঞ্চায়েত ভোট হয়নি।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#শিলিগুড়ি: পাহাড়ে কি এবারে জিটিএ-এর নির্বাচন? মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায় অন্তত সেই ইঙ্গিতই দিয়েছেন। দ্রুত পাহাড়ের সার্বিক উন্নয়নের লক্ষ্যে জিটিএর নির্বাচন জরুরী বলে তিনি ঘোষণা করেছেন। তাহলে কি পঞ্চায়েতের আগে জিটিএর ভোট? পাহাড়ের স্থানীয় বাসিন্দারা অবশ্য দ্বিধাবিভক্ত।
নিজস্ব চিত্র
নিজস্ব চিত্র
advertisement

পঞ্চায়েত এবং জিটিএ দুটোরই নির্বাচন চাইছেন তাঁরা। কিন্তু আগে পঞ্চায়েত, কেন না ২০ বছরের বেশী সময় ধরে পাহাড়ে পঞ্চায়েত ভোট হয়নি। আবার কেউ বলছেন আগে পাহাড়ের স্থায়ী রাজনৈতিক সমাধান (পিপিএস) হোক, তারপর নির্বাচন। এই দাবীতে অনড় গুরুংয়ের পার্টিও। গোর্খা জনমুক্তি মোর্চার সাধারন সম্পাদক রোশন গিরি কালিম্পংয়ে বলেছেন, গত ২৬ অক্টোবর কার্শিয়ংয়ে মুখ্যমন্ত্রী স্থায়ী রাজনৈতিক সমাধান করার বিষয়ে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। সেই মতো মুখ্যমন্ত্রীর কাছে চিঠিও পাঠানো হয়েছে। আগে সমস্যার জট কাটুক, তারপর পাহাড়ে ভোট।

advertisement

আরও পড়ুন: কর্মসংস্থান নিয়ে বড় ঘোষণা! যুবক-যুবতীদের প্রশিক্ষণের পর চাকরির দেবে রাজ্য

এই মূহূর্তে তারা স্থায়ী সমাধানের পক্ষেই অটল। সদ্য দার্জিলিং পুরসভা জয়ী হামরো পার্টির প্রধান অজয় এডওয়ার্ড অবশ্য নির্বাচনেরই পক্ষে। তিনি জানান, পাহাড়ের স্থায়ী রাজনৈতিক সমাধান দ্রুত মিটবে বলে মনে হচ্ছে না। তাই আগে জিটিএর ভোট হোক। কেননা পাহাড়ে এটাই সবচাইতে বড় স্বায়ত্ত্বশাসিত বোর্ড। সেই নির্বাচনে লড়তে প্রস্তুতিও শুরু করে দিয়েছেন তাঁরা। যার আওতায় থাকবে পুরসভা এবং পঞ্চায়েতও। জিটিএর নির্বাচনকেই পাখির চোখ করেছে হামরো পার্টি।

advertisement

আরও পড়ুন: দোলের আগে কি রাজ্যে ফের বদলে যাবে আবহাওয়া? রইল হাওয়া অফিসের পূর্বাভাস...

অন্য দিকে ভারতাইয় গোর্খা প্রজাতান্ত্রিক মোর্চার সভাপতি অনীত থাপা সাফ জানান, যে কোনও নির্বাচনে লড়তে তাঁরা প্রস্তুত। সরকার যা চাইবে, তাই হবে। কেন না স্থায়ী রাজনৈতিক সমাধান এবং নির্বাচন দুটোই সরকারের হাতে। তাঁরা নির্বাচনের জন্য প্রস্তুতিও শুরু করে দিয়েছে বলে জানান তিনি। ২০১১ সালে জিটিএর নির্বাচন হয়েছিল। সেইসময় গুরুংই ছিলেন শেষ কথা। বেশ কিছু আসনে তৃণমূল লড়লেও জিততে পারেনি। গোর্খা জনমুক্তি মোর্চার কব্জায় এসেছিল জিটিএ। বোর্ডের প্রধান হন বিমল গুরুং। ২০১৭ সালে পাহাড়ে পৃথক রাজ্যের দাবীতে আন্দোলনে অগ্নিগর্ভ হয় পরিস্থিতি। টানা ১০০ দিনের বেশি বনধ দেখেছে পাহাড়। ২০১৭-র জুলাই থেকে আত্মগোপন করেন সপার্ষদ গুরুং। তারপর গুরুং সঙ্গ ছেড়ে বেরিয়ে আসেন বিনয় তামাং, অনীত থাপারা। জিটিএর চেয়ারম্যান হন বিনয়। ২০১৯-এর উপ-নির্বাচনে জিটিএর পদ ছেড়ে লড়েন বিনয়। দায়িত্ব দেওয়া হয় অনীতের ওপর। বোর্ডের মেয়াদ ফুরোতেই প্রশাসক বসানো হয়। আর তাই মুখ্যমন্ত্রী দার্জিলিং পুরসভার ফল ঘোষণার দিনেই জিটিএ নির্বাচন নিয়ে মুখ খোলেন।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
শুধু রান্নার কাজে নয়, একাধিক রোগ নিরোধেও সাহায্য করে রসুন! ছোট্ট এই সবজির গুণাবলী জানেন?
আরও দেখুন

Partha Sarkar

বাংলা খবর/ খবর/উত্তরবঙ্গ/
GTA Election: পঞ্চায়েত থেকে জিটিএ, মুখ্য়মন্ত্রীর সুরেই ভোট চাইছে পাহাড়ও, প্রস্তুত বলছেন অজয়
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল