সূত্রের খবর, এ দিন সকালে উত্তর দিনাজপুরেরই গোয়ালপোখোরে বাংলাদেশ সীমান্তের কাছে কিচকটোলা এলাকায় পুলিশের মুখোমুখি হয় সাজ্জাদ৷ সম্ভবত সীমান্ত পেরিয়ে বাংলাদেশে পালানোর চেষ্টা করছিল সে৷ পুলিশের সূত্রের দাবি, সাজ্জাদকে আত্মসমর্পণ করতে বললেও সে পালানোর চেষ্টা করে৷ তখনই সাজ্জাদকে লক্ষ্য করে গুলি চালায় পুলিশ৷ তিনটি গুলি লাগে সাজ্জাদের শরীরে৷ আহত অবস্থায় সাজ্জাদকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন৷ যদিও এই এনকাউন্টার প্রসঙ্গে সরকারি ভাবে পুলিশের পক্ষ থেকে কিছু জানানো হয়নি৷
advertisement
আরও পড়ুন: কে খুনী? কে দোষী? কিছুক্ষণেই আরজি কর কাণ্ডের রায়… তার আগে আরও একবার সেই ১৬২ দিনের ধারাবিবরণী
সাজ্জাদ এবং তার সহযোগী আব্দুল নামে এক দুষ্কৃতীর খোঁজ পেতে ২ লক্ষ টাকার পুরস্কারও ঘোষণাকরেছিল পুলিশ৷ সাজ্জাদের বিরুদ্ধে খুন, ছিনতাই সহ একাধিক মামলা ছিল৷ উত্তর দিনাজপুরের করণদিঘির ত্রাস ছিল সাজ্জাদ৷
প্রসঙ্গত, গত বুধবার সাজ্জাদ আলম পুলিশকে গুলি করে পালানোর পরই দুই আহত পুুলিশকর্মীকে দেখতে শিলিগুড়ির হাসপাতালে যান রাজ্য পুলিশের ডিজি রাজীব কুমার৷ সেখানেই তিনি বলেন, পুলিশকে কেউ দুটো গুলি করলে পুলিশ পাল্টা চারটে গুলি করতে পারে৷