TRENDING:

পুজোর এবার নতুন ঠিকানা রোলিং হোম স্টে ! ট্যুরিস্টদের জন্য সেজে-গুজে তৈরি পাহাড় !

Last Updated:

তুড়িবাড়ির রোংলি হোম স্টে! শহর শিলিগুড়ি থেকে মাত্র ১২ কিলোমিটার।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#শিলিগুড়ি: করোনা এবং লকডাউনে সবচাইতে বড় ধাক্কা খেয়েছে পর্যটন। এই শিল্পের সঙ্গে জড়িত বহু লোক হারিয়েছে কাজ। আনলক ওয়ান, টু, থ্রি, ফোরেও স্বাভাবিক হয়নি পর্যটন। অবশেষে আনলক ফাইভে এসে ধাপে ধাপে স্বাভাবিক হওয়ার চেষ্টা চালাচ্ছে উত্তরবঙ্গের অর্থনীতির মূল স্তম্ভ পর্যটন শিল্প। খোঁজখবরও আসতে শুরু করেছে পর্যটকদের কাছ থেকে। সামনেই বাঙালির সেরা উৎসব দূর্গোৎসব। আর পুজোর ছুটি মানেই ভ্রমন পিপাসুদের স্বপরিবারে বেড়িয়ে পড়া। সে কোভিড আবহেও বাঙালিরা ঘুরু ঘুরু করবে না, তা আবার হয় না কি! সে দার্জিলিং হোক কিংবা সিকিম, ডুয়ার্স বা তরাই। আগের মতো পুজোর ছুটিতে বুকিংয়ের তেমন হিড়িক নেই ঠিকই, কিন্তু নিউ নর্মালে অপর প্রান্ত থেকে পর্যটকদের ফোন আসছে। আর ছুটিতে বেড়ানোর ঠিকানার খোঁজে এগিয়ে উত্তরের হোম স্টে। পুজোর চারটে দিন চুপচাপ অনাবিল আনন্দে কাটানোর নতুন ঠিকানা পাহাড় বা ডুয়ার্স নয়, শিলিগুড়ির ঘরের কাছেই নিভৃতে কাটাতে পারেন আপনারা।
advertisement

তুড়িবাড়ির রোংলি হোম স্টে! শহর শিলিগুড়ি থেকে মাত্র ১২ কিলোমিটার। ৩১ নং জাতীয় সড়ক ধরে বেঙ্গল সাফারি পার্ক। পার্ক থেকে ২ কিলোমিটারের মধ্যেই তুড়িবাড়ি গ্রাম। এখানেই গড়ে উঠেছে নয়া হোম স্টে! ঠিক সাফারি পার্কের পেছনে। নিঝুম রাতে ঘুম ভাঙতে পারে রয়েল বেঙ্গল টাইগার বা লেপার্ডের গর্জনে। কান পাতলেই শোনা যায় হাতির গর্জনও! ঢিল ছোঁড়া দূরত্বে উত্তরবঙ্গের সবচাইতে বড় বৌদ্ধ গুম্ফা। পাশ দিয়ে বয়ে চলেছে পাহাড়ী নদী গুলমা। নদীর পাশেই তাঁবু খাটিয়ে এডভেঞ্চার স্পোর্টসের মজা লুফে নেওয়া যেতে পারে অনায়াসেই। দিনভর সাফারি পার্কেই রয়েল বেঙ্গল টাইগার, লেপার্ড, এক শৃঙ্গী গণ্ডার, হাতি, হিমালয়ান ব্ল্যাক বিয়ার, হরিণ, হাতির সঙ্গে কার সাফারি করতেই সময় কেটে যাবে।  মনোরম শান্তির ঠিকানা তুড়িবাড়ি।

advertisement

সম্পূর্ণ কোভিড প্রোটোকল মেনেই পর্যটকদের বরণ করে নিতে প্রস্তুত এই হোম স্টে। খাবারের পাতে মিলবে ভেষজ বাহারী শাক, সবজি। দেশি মুরগির চাষও করা হয় এখানে। সঙ্গে মিলবে নদীয়ালি মাছও! ব্রেকফাস্ট থেকে ডিনার মিলিয়ে মাথাপিছু খরচ হাজার টাকা। এখানে রাতে কাটিয়ে পর্যটকেরা জঙ্গল পথ ধরে ঘুরে আসতে পারেন গজলডোবা থেকে ডুয়ার্সের লাটাগুড়ি। সেবক পাহাড় থেকে ঝালঙ-বিন্দু। বুকিংয়ের জন্যে ফোন করুন 98325 18316 নম্বরে।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
পুরীর রথ এবার রঘুনাথপুরে, থিমে মন কাড়ছে আপার বেনিয়াসোলের দুর্গাপুজো মণ্ডপ
আরও দেখুন

PARTHA PRATIM SARKAR 

বাংলা খবর/ খবর/উত্তরবঙ্গ/
পুজোর এবার নতুন ঠিকানা রোলিং হোম স্টে ! ট্যুরিস্টদের জন্য সেজে-গুজে তৈরি পাহাড় !
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল