দারিদ্রসীমার নীচের প্রত্যেকের মুখে খাবার তুলে দিতেই খাদ্যসাথী প্রকল্প শুরু করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। যার সুফল পাচ্ছেন রাজ্যের কয়েক কোটি মানুষ। তবে সেই সুবিধা থেকে এখনও বঞ্চিত রায়গঞ্জ ব্লকের গৌরী গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রায় আড়াই হাজার পরিবার। ভিটিহার, অনন্তপুর, বালিরপুর গ্রামগুলির বেশিরভাগ মানুষই কৃষিজীবী। তবে সারাবছর চাষবাষের সুযোগ নেই। সংসার চালাতে দিনমজুরিও করতে হয়। তাই দু'বেলা পেট ভরাতে সরকারি সাহায্য ছাড়া উপায় নেই এই খেটে খাওয়া মানুষগুলোর। ডিজিটাল রেশন কার্ড না হওয়ায় মিলছে না দু'টাকার চাল-গম। গ্রামপঞ্চায়েত থেকে ব্লক স্তরের বিভিন্ন অফিসে বারে বারে কড়া নেড়েও কোনও সুরাহা হয়নি বলে অভিযোগ স্থানীয়দের।
advertisement
পঞ্চায়েতের তৎপরতায় এবার মিলবে ডিজিটাল রেশন কার্ড। মিলবে দু'টাকার চাল-গম। আশায় বুক বাঁধছেন গৌরী গ্রাম পঞ্চায়েতের এই প্রত্যন্ত এলাকার মানুষগুলো।