উপরন্তু জামিনে মুক্ত হয়ে নির্যাতিতা ওই তরুণী ও তাঁর বাড়ির লোকজনদের রীতিমতো হুমকি দিচ্ছে ধর্ষকরা ৷ মামলা তুলে নিতেও চাপ দেওয়া হচ্ছে ৷ এমনকি নির্যাতিতা যুবতীর দুই ভাইকেও মিথ্যে মামলায় ফাঁসানো হয়েছে বলে অভিযোগ। তিন অভিযুক্তের বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানাতে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় পুলিশ সুপার অলোক রাজোরিয়ার সঙ্গে দেখা করেন নির্যাতিতা ও তাঁর পরিবার।
advertisement
প্রায় তিন বছর আগে কাউয়ামারি গ্রামের ওই যুবতীকে তুলে নিয়ে গিয়ে গণধর্ষণ করে প্রতিবেশী সাইদুর রহমান, তাহির আলি, তোরাব আলি। সেই সময় নির্যাতিতা ওই যুবতী নাবালিকা ছিলেন। পুলিশ ওই তিনজনকে গ্রেফতার করে ৷ কিন্তু জেল খাটা ছিল নামমাত্রেই ৷ কয়েকদিনের মধ্যে জামিনে ছাড়া পেয়ে যায় তারা ৷ ইতিমধ্যেই এক কন্যাসন্তানের জন্ম দেন ওই তরুণী ৷ এই ঘটনার পর থেকেই সমাজে একঘরে হয়ে যান তাঁরা ৷ তার উপর আবার সমানেই চলতে থাকে প্রাণনাশের হুমকি ৷ ঘটনার তদন্তে নেমেছে হরিশ্চন্দ্রপুর থানার পুলিশ ৷