১১ই অগাস্ট ক্ষুদিরাম বসুর ১১৪তম আত্ম বলিদানদিবস৷ অভিযোগ, তবু অবহেলায় পড়ে তাঁর স্মৃতি বিজড়িত স্থানটি। স্মৃতিকে আঁকড়ে রাখার চেষ্টা করছেন তাঁরা। কিন্তু প্রশাসনের তরফে সেই ধরনের কোনও উদ্যোগ নেই বলেই অভিযোগ।
আরও পড়ুন: গোয়ায় সাফল্য এনেছেন, সংঘ থেকে উঠে আসা নেতাকেই বাংলায় বড় দায়িত্ব দিল বিজেপি
advertisement
আরও পড়ুন: পঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাঙ্কে চাকরির দারুণ সুযোগ, কীভাবে আবেদন করবেন?
শোনা যায়, ব্রিটিশদের গুরুত্বপূর্ণ চিঠি ও টাকা ডাকের মাধ্যমে যেত ব্রিটিশ সরকারের বিভিন্ন আস্তানায়। ১৯০৭ সালে অক্টোবর মাসে অন্যান্য দিনের মতোই ব্রিটিশদের একটি ডাক দাসপুর থেকে সোনাখালি নিয়ে যাওয়া সময় ক্ষুদিরাম বসু দ্বারা লুঠ হয়৷ এই বট গাছের উপরেই বসেছিলেন ক্ষুদিরাম, ডাকের অপেক্ষায়৷ ব্রিটিশ সরকার দাসপুর জুড়ে তল্লাশি শুরু করলেও ক্ষুদিরামকে না পেয়ে তাঁর এক সহপাঠীকে গ্রেফতার করে৷
১৯০৮ সালের ১১ ওই অগাস্ট মেদিনীপুর সেন্ট্রাল জেলে ক্ষুদিরামের ফাঁসি হয়। কিন্তু দাসপুরে ডাক লুণ্ঠনের জায়গা স্থান নেই সরকারি মানচিত্রে।
এলাকাবাসীর দাবী দ্রুত ওই প্রাচীন বটবৃক্ষকে হেরিটেজ ঘোষণা করুক সরকার।
Sukanta Chakraborty
