TRENDING:

এই বটগাছের পাশেই ঘটেছিল সেই শিউরে ওঠা কাজ, ক্ষুদিরাম বসুর স্মৃতি আঁকড়ে বাঁচছেন গ্রামের মানুষ...

Last Updated:

Medinipur News || এই বটগাছের পাশেই ঘটেছিল সেই শিউরে ওঠা কাজ, ক্ষুদিরাম বসুর স্মৃতি আঁকড়ে বাঁচছেন গ্রামের মানুষ...

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#মেদিনীপুর: ক্ষুদিরাম নেই, কিন্তু স্মৃতিচিহ্ন বুকে নিয়ে আজও গর্ববোধ করেন দাসপুরের বড়শিমুলিয়া গ্রামের মানুষজন। দাসপুরের এই গ্রামে দিঘিরপাড়ের বট গাছে লুকিয়েছিলেন ক্ষুদিরাম৷ সালটা ১৯০৭৷ সেই বটগাছ আজও মাথা তুলে দাঁড়িয়ে আছে। বটগাছের পাশে স্থানীয় মানুষেরা তৈরি করেছেন মূর্তি। কিন্তু সেই ঐতিহাসিক স্থানের সরকারি স্বীকৃতি আজও মেলেনি বলে অভিযোগ। সেই স্বীকৃতিটুকুর দাবি করছেন মানুষ৷
দেশের জন্য প্রাণ দিয়েছিলেন ক্ষুদিরাম বসু
দেশের জন্য প্রাণ দিয়েছিলেন ক্ষুদিরাম বসু
advertisement

১১ই অগাস্ট ক্ষুদিরাম বসুর ১১৪তম আত্ম বলিদানদিবস৷ অভিযোগ, তবু অবহেলায় পড়ে তাঁর স্মৃতি বিজড়িত স্থানটি। স্মৃতিকে আঁকড়ে রাখার চেষ্টা করছেন তাঁরা। কিন্তু প্রশাসনের তরফে সেই ধরনের কোনও উদ্যোগ নেই বলেই অভিযোগ।

আরও পড়ুন: গোয়ায় সাফল্য এনেছেন, সংঘ থেকে উঠে আসা নেতাকেই বাংলায় বড় দায়িত্ব দিল বিজেপি

advertisement

আরও পড়ুন: পঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাঙ্কে চাকরির দারুণ সুযোগ, কীভাবে আবেদন করবেন?

শোনা যায়, ব্রিটিশদের গুরুত্বপূর্ণ চিঠি ও টাকা ডাকের মাধ্যমে যেত ব্রিটিশ সরকারের বিভিন্ন আস্তানায়। ১৯০৭ সালে অক্টোবর মাসে অন্যান্য দিনের মতোই ব্রিটিশদের একটি ডাক দাসপুর থেকে সোনাখালি নিয়ে যাওয়া সময় ক্ষুদিরাম বসু দ্বারা লুঠ হয়৷ এই বট গাছের উপরেই বসেছিলেন ক্ষুদিরাম, ডাকের অপেক্ষায়৷ ব্রিটিশ সরকার দাসপুর জুড়ে তল্লাশি শুরু করলেও ক্ষুদিরামকে না পেয়ে তাঁর এক সহপাঠীকে গ্রেফতার করে৷

advertisement

১৯০৮ সালের ১১ ওই অগাস্ট মেদিনীপুর সেন্ট্রাল জেলে ক্ষুদিরামের ফাঁসি হয়।  কিন্তু দাসপুরে ডাক লুণ্ঠনের জায়গা স্থান নেই সরকারি মানচিত্রে।

এলাকাবাসীর দাবী দ্রুত ওই প্রাচীন বটবৃক্ষকে হেরিটেজ ঘোষণা করুক সরকার।

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
মা-ঠাকুমার হাতে তৈরি কলাইয়ের বড়ি আজও মেলে দুর্গাপুরে
আরও দেখুন

Sukanta Chakraborty

বাংলা খবর/ খবর/উত্তরবঙ্গ/
এই বটগাছের পাশেই ঘটেছিল সেই শিউরে ওঠা কাজ, ক্ষুদিরাম বসুর স্মৃতি আঁকড়ে বাঁচছেন গ্রামের মানুষ...
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল