২০১৫-এর ৩১ জুলাই। অবশেষে কার্যকর হল ভারত-বাংলাদেশ ছিট বিনিময়। ওই বছরেরই ৩০ নভেম্বরের মধ্যে সাবেক ছিটের বাসিন্দারা পৌঁছলেন তাঁদের নতুন ঠিকানায়। কেউ বেছে নিলেন বাংলাদেশ। কেউ পেলেন ভারতীয় নাগরিকত্ব। এমনই কয়েকশো ভারতীয়র ঠাঁই হল হলদিবাড়ি গ্রাম পঞ্চায়েতের সাবেক ছিটমহল পুনর্বাসন কেন্দ্রে। এটাই তাঁদের প্রথম পঞ্চায়েত ভোট। ভোটার সংখ্যা ৩১৭। পুনর্বাসন কেন্দ্রের পাশেই প্রাথমিক স্কুল। আপাতত সেটাই ভোটগ্রহণ কেন্দ্র। ভোট নিয়ে উচ্ছ্বসিত এখানকার বাসিন্দারা। সাত সকালেই দাঁড়িয়ে পড়েছেন লাইনে।
advertisement
একই ছবি মাথাভাঙ্গার খলিসামারি গ্রাম পঞ্চায়েতের নলগ্রাম ও দিনহাটার নাজিরহাট-দুই গ্রাম পঞ্চায়েতের মশালডাঙ্গায়। ছিট বিনিময়ের পর এই দুটি এলাকা ভারতীয় ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত হয়। দুটি গ্রাম মিলিয়ে মোট ভোটার হাজার খানেক। সকাল থেকেই ভোটের লাইনে দাঁড়িয়েছেন তাঁরাও।
সবকটি জায়গাতেই লড়াই মূলত তৃণমূলের সঙ্গে বিজেপির। অন্যান্য জায়গা থেকে হিংসার খবর এলেও এখানে নির্বাচন হয়েছে নির্বিঘ্নেই ৷