পুলিশের তরফে জানানো হয়েছে, ডাউকিমারি বাজার এলাকায় দুই মহিলাকে বিবস্ত্র করে মারধর করা হয়। অন্য এক জায়গায়, ছেলে ধরা সন্দেহে আরও দুই মহিলাকে ক্লাব ঘরে আটকে নির্যাতন করা হয় । ঘটনাস্থল থেকে পুলিশ চারজন মহিলাকে উদ্ধার করেছেন।
মহিলাদের উদ্ধার করতে গিয়ে উত্তেজিত জনতাকে ছত্রভঙ্গ করতে পুলিশকে লাঠি চার্য করতে হয়, স্থানীয় মানুষের সঙ্গে ধস্তাধস্তিও হয়। জানা গিয়েছে, চারজন প্রহৃত মহিলাদের মধ্যে গীতা দাস ও মমতা বর্মনের বাড়ি ধূপগুড়ি হাসপাতাল এলাকায়। সারথী সাহানীর বাড়ি ধূপগুড়ি ষ্টেশন মোড়ে এবং পায়েল দাসের বাড়ি শিলিগুড়ি কোর্ট মোড় এলাকায়।
advertisement
প্রাথমিক তদন্তে পুলিশ জেনেছে, গীতা দাস ও মমতা বর্মন ডাউকিমারিতে ক্ষুদ্র ঋণ সংস্থার অফিসে গিয়েছিলেন। সারথী সাহানী যাচ্ছিলেন তাঁর এক আত্মীয়ের বাড়ি এবং পায়েল দাস কাপড় ফেরী করছিলেন।
আরও পড়ুন-সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রেম, সম্পর্কের অবনতির জেরে আত্মহত্যা তরুণীর