এদিকে আজ রবিবারও পাহাড়ে মোর্চার বিক্ষোভ অব্যাহত রয়েছে ৷ দার্জিলিং থানা ঘেরাও করেন মোর্চা সমর্থকরা ৷ ঘেরাওয়ে সামিল হয় GNLF-ও ৷
পাহাড়ের সব রাজনৈতিক দলকে নিয়ে আন্দোলনের ডাক দিলেও কার্যত একা হয়ে পড়ছে মোর্চা। শনিবার দার্জিলিঙের মিছিলে মোর্চা ছাড়া আর কোনও দলের উপস্থিতিই নজরে আসেনি। রাশ আলগা হচ্ছে বুঝে হিংসার পথেই আন্দোলনকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন বিমল গুরুংরা। সিংমারিতে ফের পুলিশকে লক্ষ করে পাথর ছোড়া হয় শনিবার। আগুন লাগানো হয় সরকারি অফিসেও।
advertisement
পৃথক রাজ্যের দাবিতে এক হয়ে আন্দোলন চালাবে পাহাড়ের রাজনৈতিক দলগুলি। বৃহস্পতিবারের সর্বদলীয় বৈঠকে স্থির হয় তেমনটাই। তৈরি হয় গোর্খাল্যান্ড মুভমেন্ট কো-অর্ডিনেশন কমিটি। কিন্তু, তার কয়েক ঘণ্টা কাটতে না কাটতেই কেটে গেল ছন্দ। পাহাড়ের জোটবদ্ধ আন্দোলনে ভাটার টান। শনিবার দার্জিলিঙে একাই মিছিল করে মোর্চা। তাতে অন্য কোনও রাজনৈতিক দলের পতাকাই দেখা যায়নি। কেন মোর্চাকে এড়িয়ে যাচ্ছে অন্যান্য দলগুলি?
- আন্দোলন নিয়ে মোর্চার সঙ্গে অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলির দ্বন্দ্ব রয়েছে
- সিপিআরএম, এবিজিএল, জিএনএলএফের দ্বন্দ্ব স্পষ্ট
- প্রশ্ন উঠেছে গোর্খাল্যান্ড মুভমেন্ট কো-অর্ডিনেশন কমিটির অস্তিত্ব নিয়েও
যৌথ মঞ্চ গড়েও অন্যান্য রাজনৈতিক দলের এড়িয়ে যাওয়া মোর্চাকে খানিকটা অস্তিত্বের সঙ্কটে ফেলে দিয়েছে। তাতে আন্দোলনের তেজও কমেছে। আর তা আঁচ করেই তাণ্ডব জারি রেখেছে মোর্চা। শনিবার, ফের পুলিশকে লক্ষ্য করে পাথর ছোঁড়া হয়।
