কিন্তু স্কুলের পাশের ঝোপে কঙ্কাল কোথা থেকে এল? খুন করে এনেই কি ফেলা হয়েছে? নাকি এখানেই মৃত্যু হয়েছিল? একাধিক প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে এই ঘটনা নিয়ে। ঘটনার খবর পেয়ে এলাকায় পৌঁছন ধূপগুড়ি থানার আইসি ও ধূপগুড়ি এসডিপিও। তারা গিয়ে গোটা ঘটনার তদন্ত শুরু করেন। এলাকার লোকজনকেও জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়।
আরও পড়ুন: ভারতকে হুমকি, আর বাংলাদেশেই ৩০% তরুণী-তরুণী কী করছেন জানেন! শিউরে উঠবেন জেনে
advertisement
প্রাথমিক তদন্তে পুলিশের অনুমান, ওই এলাকায় সদ্য কোন মিসিং হওয়ার খবর নেই। তবে পুলিশ সবদিক খতিয়ে দেখছে। মানব কঙ্কালটি উদ্ধার করে ধূপগুড়ি থানায় নিয়ে আসা হয়। উদ্ধার হাওয়া কঙ্কাল ফরেন্সিক পরীক্ষার জন্যে জলপাইগুড়ি পাঠানো হবে বলে জানিয়েছে ধূপগুড়ি থানার পুলিশ। এমনকি ধূপগুড়ি থানার তরফে সমস্ত কাগজপত্র খতিয়ে দেখা হচ্ছে নিরুদ্দেশ ব্যক্তিদের। গত দু বছরে কারা কারা মিসিং হয়েছিলেন ওই এলাকায়, এমন কোনও অভিযোগ দায়ের হয়েছিল কিনা, সবটাই খতিয়ে দেখছে পুলিশ।
তবে এদিন উদ্ধার হওয়া কঙ্কালের একটি পায়ের হাড়ের এক অংশে লোহার পাত বসানো ছিল, যা ওখান থেকে মিলেছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। এমনকি মাথার চুলের অংশও মিলেছে, যার মাধ্যমে ওই মৃতদেহের পরিচয় জানার চেষ্টা করা হবে পুলিশের তরফে। তবে পুলিশের অনুমান, হাতির হামলায় এর আগে ওই এলাকায় একজনের মৃত্যু হয়েছিল। এই মৃত্যু হাতির হামলতেও হয়ে থাকতে পারে বলে মনে করছেন অনেকে।