তবে শীতকালীন খেজুর গুড়ের মিষ্টিতে যদি টুইস্ট আনা যায় তাহলে কেমন হয়? তাই চিরাচরিত খেজুর গুড়ের মিষ্টি ছেড়ে খাওয়া যেতেই পারে পুরভরা মৌচাক। তবে এই মৌচাক খেতে আসতে হবে বালুরঘাটে।
যা, একবার খেলে মন ভরবে সকলের। চাহিদাও রয়েছে ব্যাপক হারে। সকাল থেকেই মৌচাক মিষ্টি কেনার হিড়িক পড়ে চোখে পড়ার মতন। নতুন ‘আইটেমে’র পুরভরা মৌচাক মিষ্টি পেয়ে খুশী ক্রেতারাও। এই মিষ্টি বিক্রি করেই বাজিমাত করছেন মিষ্টির বিক্রেতা।
advertisement
মিষ্টি বিক্রেতা জানান, “ক্রেতাদের সাধ্যের মধ্যেই নতুনত্ব চাহিদা অনুসারে রকমারি মিষ্টি বানানো হয়ে থাকে। আর এতেই ক্রেতাদের চাহিদা অনুসারে এবার তৈরি করা হয়েছে পুরভরা মৌচাক। যার স্বাদও একেবারেই ভিন্নস্বাদের ও হালকা। যার দরুন ছোট বড়ো সকলেই খেতে পারবে এই মিষ্টি। যার স্বাদ নিতে প্রতিদিন ক্রেতাদের ব্যাপক ভিড় লক্ষ করা যাচ্ছে দোকানে। এমনকি ক্রেতাদের সাধ্যের মধ্যেই যাতে দাম রাখা যায়, সেই চেষ্টাই করে থাকেন তাঁরা।”
বালুরঘাট শহরের টাউন ক্লাব এলাকার মিষ্টি মুখে একাধিক মন গরা মিষ্টি বিকচ্ছে দেদারে। রসনাতৃপ্তির পাশাপাশি স্বাস্থ্যের বিষয়টিও বজায় রাখছে তাঁরা৷ মিষ্টির গুণগত মানও ধরে রাখে ক্রেতাদের চাহিদা অনুসারে তাদের তৈরি মিষ্টি পুরোপুরি ভিন্ন স্বাদের।
এমনকি এই পুরভরা মৌচাক সাধারণ মানুষদের পাশাপাশি অতিরিক্ত সুগারের রোগীরাও খেতে পারবেন বলে জানা যায়। যার জন্য প্রতিদিনই এই মিষ্টি আস্বাদন করতে বহু মানুষদেরই ভিড় লক্ষ্য করা যায় মিষ্টি মুখে।
সুস্মিতা গোস্বামী