এরই মধ্যে দুপুর ১২ টা থেকে বিকেল ৪ টা পর্যন্ত মিষ্টি দোকান খোলার নির্দেশিকা জারি হয়েছে। তবে কারিগররা আতঙ্কে বাড়ি থেকে আসবেন না বলেই সাফ জানিয়েছেন মালিকদের। কারিগরের অভাবেই বন্ধ থাকছে অধিকাংশ বড় মিষ্টি প্রতিষ্ঠানগুলি। ব্যবসায়ীদের আরেকটি অংশ মনে করছে সরকারি নিয়মে যে সময় দোকান খোলা রাখার কথা সেই সময় মূলত দোকানগুলিতে বিক্রি হয় পরোটা-সিঙাড়া। যার কদর মূলত থাকে শ্রমিক দিনমজুর ও ব্যবসায়ীদের। তবে করোনার জেরে বন্ধ কাজ৷ তাই দোকান খুলে লোকসানের মধ্যে পরতে হবে এমন আশঙ্কাও করছেন কেউ কেউ।
advertisement
বড় প্রতিষ্ঠানগুলি খোলা হলে সামাজিক দুরত্ব তাদের পক্ষে মেনে চলাও মুশকিল হতে পারে বলে অনুমান। তবে বড় প্রতিষ্ঠানগুলি এই নির্দেশের পরেও দোকানের তালা খুলতে নারাজ হলেও জেলার ছোট ও মাঝারি দোকান খুলতে পারে বলে অনুমান। তাতে এই দুঃসময়ে অল্প হলেও মুখ মিষ্টি হতেই পারে কিছু এলাকায়৷