কেন্দ্রকে তীব্র কটাক্ষ করে মমতা বলেন, “নতুন করে প্রমাণ দিতে হবে আমরা ভারতীয়। এর চেয়ে বড় অপমান আর হয় না। বঙ্কিম চন্দ্র চট্টোপাধ্যায়কে অপমান করেছেন। রাজা রামমোহন রায়, ক্ষুদিরাম বসুকেও অপমানিত করেছেন।”
advertisement
সুন্দরবনের মৎস্যজীবীদের ছাড়িয়ে এনেছি। ওপারে চারজন আটকে রয়েছেন। ওদেরকেও নিয়ে আসবো। কেউ যাবেন না। আপনারা বাংলায় বহাল তবিয়তে থাকবেন। পরিষ্কার করে বলছি। আমি বাজে কথা বলি না। আমরা আরও বাংলার বাড়ি তৈরি করে দিচ্ছি। আরও নতুন রাস্তা করে দিচ্ছি।
প্রসঙ্গত, বর্তমানে রাজ্যে ভোটার তালিকার বিশেষ নিবিড় সংশোধন (এসআইআর) প্রক্রিয়া চলছে, যা নিয়ে বিশেষ করে সীমান্তবর্তী জেলাগুলিতে বিভ্রান্তির অভিযোগ তুলেছে তৃণমূল কংগ্রেস। শাসক দলের আশঙ্কা, অসতর্কতার কারণে বহু বৈধ নাগরিকের নাম ভোটার তালিকা থেকে বাদ পড়ে যেতে পারে।
কোচবিহারের জনবিন্যাসে রাজবংশী ও মতুয়া সম্প্রদায়ের বড় অংশ থাকার বিষয়টি রাজনৈতিক ভাবে এই অঞ্চলকে সংবেদনশীল করে তুলেছে। তাই আজ রাসমেলা ময়দানের সভা থেকে এসআইআর ও নাগরিকত্ব ইস্যুতে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কেন্দ্র তথা নির্বাচন কমিশনকে দেওয়া বার্তা খুবই তাৎপর্যপূর্ণ।
