সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত একই ভাবে ভিড় ঠাসাঠাসি করে লাইন। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ব্যাঙ্কের চত্বর ছাড়িয়ে লাইন বিস্তৃত হয়েছে ৩৪ নম্বর জাতীয় সড়ক বরাবর। ব্যাঙ্ক কর্তৃপক্ষ বার বার বললেও কর্ণপাত করেনি গ্রাহকদের কেউই। লকডাউন পরিস্থিতিতে সকলেরই লক্ষ্য যত দ্রুত সম্ভব জনধন যোজনার টাকা তুলে বাড়ি মুখো হওয়া। শেষ পর্যন্ত ভিড় সামাল দিতে প্রথমে ঘটনাস্থলে পৌছয় কালিয়াচক থানার পুলিশ। এতেও পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে না আসায় শেষে মালদহের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার দীপক সরকারের নেতৃত্বে পুলিশ পৌছয় ঘটনাস্থলে। লাঠি উঁচিয়ে গ্রাহকদের ভিড় সরিয়ে দেয় পুলিশ।
advertisement
এরপর দুপুর থেকে পুলিশী নজরদারিতে চলে সামাজিক দুরত্বের প্রচার। শুক্রবারও কালিয়াচকে ব্যাঙ্ক,রেশনের দোকান এবং দৈনন্দিন বাজারে ব্যাপক ভিড় হয়। বাজার ও রেশনের দোকানে ভিড় সামাল দিতে ব্যস্ত পুলিশের এবার মাথা ব্যাথার কারন হয়েছে জনধন অ্যাকাউন্টে টাকা তোলার হিড়িক। বিষয়টি নিয়ে বিভিন্ন ব্যাঙ্ক কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে পুলিশ। অতিরিক্ত পুলিশ সুপার দীপক সরকার জানিয়েছেন, কোথাও ভিড় বা জমায়েত বরদাস্ত করা হবে না। সাধারন মানুষকে ক্রমাগত সচেতন করার চেষ্টা হচ্ছে।
Sebak Deb Sharma