কুড়ি হেক্টর এলাকা জুড়ে চিতাবাঘের এনক্লোজার। মঙ্গলবার সকালে বনকর্মীরা দেখতে পান, একটি চিতাবাঘ উধাও। সচিন নামের চিতাবাঘটি গাছে উঠে বসেছিল। সেই গাছ বেয়ে, চিতাবাঘটি আঠেরো ফুট উঁচু পাঁচিল ও তার উপরে থাকা ইলেকট্রিক ফেনসিং পেরিয়ে চলে যায়। চিতাবাঘের এনক্লোজার থেকে পালিয়ে তৃণভোজী প্রাণিদের এনক্লোজারে ঢুকে পড়ে সচিন। সেখানে তাকে দেখা যায়, গর্জনও শোনা যায়, কিন্তু ধরা যায়নি। বৃহস্পতিবারও তৃণভোজী প্রাণিদের এনক্লোজারের আশেপাশে তল্লাশি চালানো হয়। ওড়ানো হয় ড্রোনও। কিন্তু সচিনের দর্শন মেলেনি।
advertisement
তৃণভোজীদের এনক্লোজারে থাকলে সচিনকে ধরা অসম্ভব নয়। তবে ঘেরা এনক্লোজার টপকে যদি সংলগ্ন বৈকুণ্ঠপুরের গভীর জঙ্গলে চলে যায় চিতাবাঘ, তাহলে তার হদিশ মেলা মুশকিল! অন্যদিকে, বৈকুন্ঠপুরের দিকে চার জায়গায় চিতাবাঘের পায়ের ছাপ মেলায় নতুন করে আতঙ্ক ছড়িয়েছে।
সচিন উধাও হওয়ায় বাড়তি নজর রাখা হয়েছে তার সঙ্গী সৌরভের উপরেও।
আরও পড়ুন-এবার ‘সচিন’-এর খোঁজে ড্রোন, আনা হয়েছে ৪টি কুনকি হাতিও