এদিকে জট কাটিয়ে উঠেছে জিটিএর নির্বাচন। আগামী ২৬ জুন জিটিএ'র নির্বাচন হবে। গণনা হবে ২৯ জুন। আজ দার্জিলিংয়ে সর্বদলীয় বৈঠক শেষে একথা জানান, ডিভিশনাল কমিশনার এ আর বর্ধন। আগামী ২৭ মে নির্বাচনী নির্দেশিকা জারি করা হবে। ওইদিন থেকেই মনোনয়ন জমা পর্ব শুরু। চলবে টানা ৭ দিন। সম্প্রতি পাহাড় সফরে এসে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায় ঘোষণা করে গিয়েছিলেন মে অথবা জুনে ভোট হবে। সেইমতো নির্দেশিকা আসে নবান্ন থেকেও। ১০ বছর পর ভোট হবে জিটিএর।
advertisement
আরও পড়ুন: ক্ষমতার ৮ বছর! ২০১৪ থেকে সুশাসনের লক্ষ্যে কোন কোন প্রকল্প শুরু করল মোদি সরকার?
অন্যদিকে জিটিএ'র নির্বাচনে "না" বিজেপি, জিএনএলএফের। "জিটিএ'র নির্বাচন আদপে ঠিকাদারদের টেন্ডার প্রক্রিয়া। এই টেণ্ডার প্রক্রিয়ায় আমরা এবং জোটসঙ্গীরা অংশ নেব না। কেননা বিজেপি ও তার সহযোগীরা ঠিকাদার নয়। জিটিএ একটি অসাংবিধানিক সংস্থা, না এর কোনও ক্ষমতা আছে, না এর কোনও আইন প্রনয়নের ক্ষমতা আছে এবং এটা গোর্খা বিরোধী। তাই এই নির্বাচনে যাচ্ছি না। উল্টে কী ভাবে এই ভোট হয়, তা নিয়ে আইনের পথে যাবো। রাস্তায় নেমে আন্দোলন হবে।" আজ বাগডোগরা বিমানবন্দরে একথা বলেন বিজেপি সাংসদ রাজু বিস্তা। তবে বিমল গুরুং এর সঙ্গে এনিয়ে কোনও কথা হয়নি। তবে যারা গোর্খাদের কথা ভাবে তারা নির্বাচনে যাবে না বলেই মত তাঁর। যদিও নির্বাচনকে স্বাগত জানিয়েছে অনীত থাপা এবং অজয় এডওয়ার্ডের দল।
Partha Sarkar