মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানান, প্রত্যেক বছর কৃষকদের সহায়তায় ১০ হাজার টাকা অনুদান দিয়ে থাকে রাজ্য সরকার৷ বছরে ২ দফায় এই টাকা দেওয়া হয়৷ আগামী ১২ ডিসেম্বর রাজ্যের ১ কোটি ২০ লক্ষ কৃষকের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে নগদ ৫ হাজার টাকা পৌঁছে যাবে বলে জানান মুখ্যমন্ত্রী৷
আরও পড়ুন: দুদিন পেরিয়ে গেল, টাকার অঙ্ক ৩০০ কোটি, এই নেতার গোটা বাড়িই যেন টাকার তৈরি
advertisement
কয়েকদিন আগের এই অসময়ের বৃষ্টিতে বহু কৃষকেরই জমির ফসল নষ্ট হয়েছে৷ মমতা জানান, যাঁদের জমির ফসল এই বৃষ্টিতে নষ্ট হয়েছে, যাঁদের শস্যবিমা করা রয়েছে তাঁরা সকলেই টাকা পাবেন৷ দুয়ারে সরকারের ক্যাম্পের মাধ্যমে ১৫ ডিসেম্বর থেকে ৩০ ডিসেম্বর বিভিন্ন প্রকল্পে আবেদন করা যাবে৷ পরিষেবা প্রদান করা হবে ১লা জানুয়ারি থেকে ১৫ জানুয়ারির মধ্যে।
আরও পড়ুন: জলপাইগুড়ি শহর থেকে ‘ভ্যানিশ’ আস্ত একটা নদী! ঘটনা শুনলে তাজ্জব হয়ে যাবেন
এদিনের সরকারি পরিষেবা দেওয়ার মঞ্চ থেকে আলিপুরদুয়ার জেলার ৬ হাজার মানুষকে সরকারি পরিষেবা দেওয়া হয়। তবে পরবর্তীকালে মোট ২৬ হাজার মানুষকে, চা বাগানের সব শ্রমিকদের জমির পাট্টা দেওয়ার কথাও এই মঞ্চ থেকে ঘোষণা করেন মুখ্যমন্ত্রী। শুধু তাই নয়, চা শ্রমিকদের জমির পাট্টা, চা সুন্দরী প্রকল্পে বাড়ি দেওয়ার সাথে সাথে ১ লক্ষ ২০ হাজার টাকা করে দেওয়া হবে বলেও ঘোষণা করেন মুখ্যমন্ত্রী।