আরও পড়ুন:তৃণমূল কার্যালয়ে ভাঙচুর, ‘ রাজ্যে না পেরে ত্রিপুরায় হিংসা’, তোপ অভিষেকের
হাসপাতালে আহত খগেন মুর্মুকে দেখতে গিয়ে সুকান্ত বলেন,” খগেন মুর্মুর মুখের হাড় ভেঙে গিয়েছে। ছয় সপ্তাহ থাকতে হবে হাসপাতালে। চার সপ্তাহ কথা বলতে পারবেন না। যারা ওঁকে আক্রমণ করেছিল, তারা নিজেদের দিদির সৈনিক বলে পরিচয় দেয়। পুলিশ ব্যবস্থা না নিলে, বিজেপি নেবে। আমাদের ট্যাক্সের টাকায় এমন হবে কেন?”
advertisement
আরও পড়ুন:আগরতলায় তৃণমূলের রাজ্য দফতর তছনছ, অভিযুক্ত বিজেপি! বুধবারই ত্রিপুরায় তৃণমূলের প্রতিনিধি দল
সুকান্তর কথায়, ” যারা এই কাণ্ড ঘটিয়েছে, তাদের পোস্টার বড় বড় করে জলপাইগুড়ি-শিলিগুড়িতে টাঙানো হবে। আমাদের ক্ষমতা আছে। বিশেষ করে উত্তরবঙ্গে। আমরা চাইলে মুখ্যমন্ত্রীর গাড়ি আটকাতে পারি। ৫০০০ লোক দিয়ে ঘেরাও করাতে পারি। কিন্তু আমরা তেমন করিনা। ত্রিপুরায় তৃণমূল আছে নাকি? কংগ্রেস থেকে কয়েকজন টিকিট না পেয়ে তৃণমূল সেজে আছে। আমরা কোথাও দলীয় অফিস ভাঙচুর করিনা। সেটা আমাদের স্বভাব নয়। ত্রিপুরায় তৃণমূলের প্রতিনিধি দল গিয়ে কি হবে? ওরা তো কেউ নেই ওখানে।”
জলপাইগুড়িতে আক্রান্ত বিজেপি সাংসদ খগেন মুর্মুকে দেখতে হাসপাতালে বিজেপি-র রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার
মঙ্গলবার জলপাইগুড়িতে আক্রান্ত বিজেপি সাংসদ খগেন মুর্মুকে দেখতে হাসপাতালে যান মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মঙ্গলবার দুপুরে শিলিগুড়ির হাসপাতালে মালদহ উত্তরের সাংসদকে দেখার পর তাঁর সঙ্গে কিছু ক্ষণ কথা বলেন মমতা। কথা বলেন সাংসদের স্ত্রী এবং সন্তানের সঙ্গেও। চিকিৎসকদের সঙ্গে কথা বলার পর হাসপাতাল থেকে বেরিয়ে আসেন মুখ্যমন্ত্রী। এ’প্রসঙ্গে সুকান্ত বলেন, ” মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এখানে এসে নাটক করছেন। উনি এখানে থাকা সত্ত্বেও এমন হবে কেন? আদিবাসী সমাজের মানুষকে এমন আক্রমণ করা হবে কেন?”