আরও পড়ুন– রাশিফল ৬ নভেম্বর: দেখে নিন আপনার আজকের দিন নিয়ে কী জানাচ্ছেন জ্যোতিষী চিরাগ দারুওয়ালা
প্রসঙ্গত তাঁর বাড়িতে জেলা তৃণমূলের নেতারা হাজির হয়ে যাওয়ায় সেই প্রসঙ্গে চর্চা বেড়েছে ৷ শাসক দলের মুখপাত্র কুণাল ঘোষ অবশ্য জল্পনা উড়িয়ে দিচ্ছেন না। তিনি জানিয়েছেন, শুধু প্রাক্তন সাংসদ কেন? বর্তমান সাংসদ, বিধায়কও যোগাযোগ রাখছেন ৷ তবে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত দলের শীর্ষ নেতৃত্ব নেবে।
advertisement
আগামী ১৩ নভেম্বর মাদারিহাট কেন্দ্রে উপনির্বাচন। তার আগে প্রচার থেকেও নিজেকে সরিয়ে নিয়েছেন বারলা। নাম না করে মনোজ টিগ্গার উদ্দেশ্যে প্রাক্তন সাংসদ বলেন, “এখানে ওয়ান আর্মি হিসাবে সব কিছু চলছে। কারোর সঙ্গে কোনও কথা না বলে। মাদারিহাটের উপ-নির্বাচনে আমার দুদিকে দুই ভাই, একদিকে গোর্খা একদিকে আদিবাসী। আমি ময়দানে নামলে গোর্খা আদিবাসী রাগ করবে। ‘ওয়ান ম্যান আর্মি’ হিসাবে কেউ যদি জেলা চালায় তাহলে কি চলবে? তাই এই ওয়ান ম্যান-এর জন্য কোনও লিডারশিপ নামছে না এইভাবে তো চলবে না,আপনারা বুঝবেন কাকে বলছি, এখন আমাকে ছাড়া জিতলে ভাল, চা বাগানের মানুষকে নিয়ে না চললে কেন বিশ্বাস করবে?”
গোটা বিষয়টি সুকান্ত মজুমদারকে জানিয়েছেন বলেও মন্তব্য করেন প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। এই পরিস্থিতিতে জন বারলার ডুয়ার্সের বানারহাটের লক্ষ্মীপাড়া চা বাগানের বাড়িতে তৃণমূলের রাজ্য সম্পাদক দীপেন প্রামাণিক ও জেলার মুখপাত্র দুলাল দেবনাথের বৈঠকের পরেই ২৬-এর বিধানসভা নির্বাচনের আগেই জনের শিবির বদলের জল্পনা বাড়ছে।