একটা সময়ে বনাঞ্চলে হোলি মানেই ছিল শিকার উৎসব। দল বেঁধে তির-ধনুক, দা, ভোজালি-সহ বিভিন্ন অস্ত্র নিয়ে বনবস্তি ও আদিবাসীরা জঙ্গলে শিকারে যেতেন। হাতের সামনে যা মিলত.... বাইসন, হরিণ, ময়ূর, খরগোস, পাখি......তাই শিকার করা হত।। যুগ যুগ ধরে চলা প্রথার পরিবর্তন হয়নি আজও। তবে সংখ্যায় কমেছে। সৌজন্য....কঠোর বন্যপ্রাণ আইন। বন্যাপ্রাণী হত্যা করলেই কঠোর শাস্তির বিধানে শতাব্দী প্রাচীন প্রথা প্রায় বিলুপ্ত। তবে শিকার উৎসবের আড়ালে আজও জঙ্গলে ঢুকে পড়ছে চোরাশিকারিরা।। তাই অতিরিক্ত সতর্ক বন দফতর।
advertisement
----বন-পরিচালন সমিতি থেকে কর্মী নিয়োগ করেছে বন দফতর
----১৯ থেকে ২৩শে মার্চ পর্যন্ত জঙ্গলের ভিতর ও বাইরে টহলদারি
--- নজর রাখা হচ্ছে বিভিন্ন এন্ট্রি পয়েন্টে
--- কুনকি হাতি ও পেট্রলিং গাড়িতে চলছে টহলদারি
নিরাপত্তার ঘেরাটোপে গরুমারা, চাপড়ামারি, জলদাপাড়া জাতীয় উদ্যান-সহ বিভিন্ন সংরক্ষিত জঙ্গল।। টহলদারি চলছে মরাঘাট, ডায়না, রেতি রেঞ্জেও। বিভিন্ন সচেতনতা শিবিরে চলছে প্রচার। বাইট-----
বনকর্মীদের দাবি, শিকার উৎসবের সময়ে অসম, মেঘালয়-সহ উত্তর-পূর্বের বিভিন্ন জায়গা থেকে আসে চোরাশিকারীরা। টাকার লোভ দেখিয়ে বনবস্তির বাসিন্দাদের হাত করে জঙ্গলে শিকার করতে ঢোকে তারা। এটা আটকাতে মরিয়া বন দফতর।
শিকার উৎসবের আড়ালে চোরাশিকার আটকাতে এখন মরিয়া বন দফতর।