এদিনও মালদহের সুজাপুর থেকে প্রশ্ন ফাঁসের অভিযোগ ওঠে। দাবি করা হয় হোয়াটসঅ্যাপে ছড়িয়ে পড়া উচ্চ মাধ্যমিকের ইংরেজি প্রশ্নের সঙ্গে আসল প্রশ্নপত্রের হুবহু মিল রয়েছে। সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রশ্ন নিয়ে চাঞ্চল্য ছড়ায় অভিভাবকদের মধ্যে। তবে উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা সংসদের সভাপতি মহুয়া দাস আমাদের প্রতিনিধিকে এড়িয়ে যান।
বাংলা পরীক্ষায় প্রশ্নপত্র বিভ্রান্তি নিয়ে মুখ খুলেছিল সংসদ। মঙ্গলবার সংসদ সভাপতি জানিয়েছিলেন মালদহের সুজাপুর থেকে হোয়াটসঅ্যাপের প্রশ্নপত্র বাইরে আসতে পারে। এর পুনরাবৃত্তি ঠেকাতে মালদহ জেলার সমস্ত পরীক্ষাকেন্দ্রে নজরদারি বাড়ানো হয়। কিন্তু সেই সুজাপুর থেকে ফের প্রশ্নফাঁসের অভিযোগ। এই ঘটনায় সংসদের নজরদারি প্রশ্নের মুখে পড়েছে। পরে অবশ্য সংসদ প্রেস বিজ্ঞপ্তি দিয়ে দাবি করে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা নির্বিঘ্নে ও শান্তিপূর্ণভাবে শেষ হয়েছে।
advertisement