শিলিগুড়ি শহর থেকে সাত কিলোমিটার। সিকিম ও ডুয়ার্স যাওয়ার পথে ৩১ নং জাতীয় সড়কের ধারে মহানন্দা অভয়ারণ্যের ২৯৭ একর জমিতে তৈরি হয়েছে বেঙ্গল সাফারি পার্ক। জঙ্গল ঘেরা পথে গাড়িতে চেপে সাফারি। কখনও রয়্যাল বেঙ্গল টাইগার, কখনও লেপার্ড, । ঘড়িয়াল থেকে কুমির। বাইসন, হিমালয়ান ব্ল্যাক বিয়ার, লেজি ক্যাট, চিতল হরিণ, জাঙ্গল ক্যাট, বুনো শূকর। হাজারও প্রজাতির পাখি। এবার মুখ্যমন্ত্রীর ইচ্ছেয় সাফারি পার্কে দৌড়বে টয় ট্রেন ৷
advertisement
পার্কের বন্যপ্রাণীদের কথা ভেবেই টায়ারের চাকা লাগানো ব্যাটারিচালিত চার কামরার টয়ট্রেন চলবে সাফারি পার্কে।। এই মূহূর্তে পার্কে দ্বিতীয় পর্যায়ের কাজ চলছে। আকর্ষণ বাড়াতে আনা হচ্ছে পাঁচটি এক শৃঙ্গ গন্ডার। তৈরি হচ্ছে প্রজাপতি ও স্নেক পার্ক। হাতি সাফারির জন্য আরও দুটি কুনকি হাতিও আসছে বেঙ্গল সাফারিতে। পাশাপাশি ছাড়া হবে বাইসনও।।
বাড়ছে পর্যটক। বাড়ছে নিরাপত্তাও। আরও বেশি সংখ্যক বনরক্ষী নিয়োগ করা হচ্ছে। গত এক বছরে দু লক্ষ পঞ্চান্ন হাজার পর্যটক এসেছেন বেঙ্গল সাফারি পার্কে। নতুন অতিথিরা এলে সংখ্যাটা আরও বাড়বে বলে আশা পর্যটন দফতরের।।