পাহাড়ে শুরু হয় পুলিশ ও র্যাফের টহলদারি। নামানো হয় কেন্দ্রীয় বাহিনীও। বনধ সমর্থকদের সঙ্গে একাধিক জায়গায় সংঘর্ষ বাধে। গুলিতে মৃত্যু হয় কয়েকজন বনধ সমর্থকের। আহত হন পুলিশকর্মীরাও। চাপে পড়ে ভিনরাজ্যে আশ্রয় নেন গুরুং। সেখান থেকেও শুরু হয় চোরাগোপ্তা হানা।
দীর্ঘদিন ধরে বনধ। বন্ধ সরকারি অফিস, চা বাগান, স্কুল-কলেজ। সাধারণ মানুষের হাতে কাজ নেই। খাবার নেই। অসহনীয় পরিস্থিতির মধ্যেও বন্্ধ চালানোর বার্তা দিচ্ছিলেন গুরুং। কিন্তু, তা নিয়ে দ্বন্দ্ব দেখা দেয় মোর্চার মধ্যেই। এই সূত্র ধরেই পাহাড়ের নেতা হিসেবে উঠে আসেন বিনয় তামাং।
advertisement
রাজ্য সরকার ও মোর্চার একটি বড় অংশের চেষ্টায় একশো চার দিন পর বন্্ধ ওঠে পাহাড়ে। সেইসঙ্গে পাহাড়বাসীর মন থেকে অনেকটা দূরে সরে যান বিমল গুরুং। ইউএপিএ, রাষ্ট্রদ্রোহিতার মামলায় অভিযুক্ত বিমল গুরুং ফেরার। তাঁর আসনে অভিষেক হয়ে যায় বিনয় তামাঙের।