শিবিরে ব্যাপক ভিড়ের কারণে নানান পরিষেবার জন্য প্রয়োজনীয় আবেদনপত্র পূরণ করতেও দীর্ঘ অপেক্ষা করতে দেখা যায় প্রচুর মানুষকে। যাঁদের মধ্যে অনেকেই মহিলা। অনেকে আবার শিশুদের সঙ্গে করেও আনেন শিবিরে। সবমিলিয়ে মন্ত্রীর চোখে পড়ে অসহায় পরিস্থিতির ছবি। পরিস্থিতি দেখে নিজেই সহায়তা কেন্দ্রে বসে পড়েন মন্ত্রী। এরপর মহিলা আবেদনকারীদের ফর্ম পূরণ করতে শুরু করেন নিজের হাতেই। সাবিনা ইয়াসমিনের এমন ভূমিকায় শিবিরে আসা অনেক সাধারণ মানুষ কার্যত অবাক হয়ে যান।
advertisement
আরও পড়ুন: ৭৫-২৫ হিসেবেই সমস্ত টাকা তোলা, ইডি-কে 'সব' জানিয়ে দিলেন অয়ন শীল! তদন্তে বিরাট মোড়
এদিকে শুধুমাত্র আবেদনকারীদের ফর্ম পূরণ করাই নয়, দুয়ারে সরকার শিবিরে আসা প্রচুর মানুষের সমস্যা জেনে নিয়ে শিবিরে ভারপ্রাপ্ত সরকারি কর্মী ও আধিকারিকদের সঙ্গে কথা বলে সমস্যা মেটানোর জন্য উদ্যোগ নিতেও দেখা যায় মন্ত্রীকে। মন্ত্রীর এমন সক্রিয়তা দুয়ারে সরকার শিবিরে বাড়তি গতি লক্ষ্য করা যায়। এদিকে শুধু মোথাবাড়ি নয়, সোমবার দুয়ারে সরকার শিবিরের শেষ দিনে মালদহের বিভিন্ন ক্যাম্পে দেখা যায় উপচে পড়া ভিড়। কার্যত উৎসবের মেজাজে চলে আবেদন পত্র জমার কাজ।
আরও পড়ুন: মা-কে কীভাবে মারলে? দেখাতে ঘরে এল জাপানি পুতুল! পূর্বাচলের ঘটনায় ভয়ে কাঁপছে সকলে
মন্ত্রী সাবিনা ইয়াসমিন বলেন, রাজনীতির ঊর্ধ্বে দলমত নির্বিশেষে সকলের কাছে সরকারি সুযোগ-সুবিধে পৌঁছে দেওয়ার উদ্দেশ্যেই দুয়ারে সরকার শিবির। শুধু শাসক দল নয়, এর সুবিধে পাবেন সমাজের সব অংশের মানুষ। এজন্যই সাধারণ মানুষের মধ্যে উৎসাহ লক্ষ্য করা গিয়েছে।
