TRENDING:

Dooars: মর্মান্তিক! হড়পা বানে ভেসে গিয়ে মৃত্যু মা-মেয়ের, তুমুল চাঞ্চল্য ডুয়ার্সের চা বাগানে...

Last Updated:

Dooars: ৬ জন প্রাণে বাঁচলেও জলে ডুবে মৃত্যু হয় মা-মেয়ের। আকস্মিক দুর্ঘটনা ঘিরে তুমুল চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পরে গোটা এলাকা জুড়ে।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#ডুয়ার্স: গায়ে কাঁটা দেওয়া ঘটনাটি ঘটেছে ডুয়ার্সের নাগরাকাটা ব্লকের গাঠিয়া চা বাগানে। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে চা বাগানের সহকারি ম্যানেজার রূপক বিশ্বাস কলকাতা থেকে আগত তার আত্মীয়-স্বজনকে নিয়ে এদিন সপরিবারে গাঠিয়া নদীতে স্নান করতে যান। স্নান করার মুহূর্তে আচমকাই হড়পা বান চলে আসে এবং ভাসিয়ে নিয়ে যায় আটজনকে। ৬ জন প্রাণে বাঁচলেও জলে ডুবে মৃত্যু হয় মা-মেয়ের। আকস্মিক দুর্ঘটনা ঘিরে তুমুল চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পরে গোটা এলাকা জুড়ে।
হড়পা বানে ভেসে গিয়ে মৃত্যু মা-মেয়ের
হড়পা বানে ভেসে গিয়ে মৃত্যু মা-মেয়ের
advertisement

আরও পড়ুন: শারীরিক অবস্থার ব্যাপক অবনতি! ১০৩ ঘণ্টার অনশনের পর হাসপাতালে বিমল গুরুং

হঠাৎ আসা হড়পা বানের স্রোতে ভেসে যেতে থাকেন ওই পর্যটকের দল। কেউ কিছু বুঝে ওঠার আগেই জলের তোড়ে তলিয়ে যেতে থাকেন তাঁরা। এলাকাবাসীর চেষ্টায় কোনোক্রমে পরিবারের ৬ জন প্রাণে বেঁচে গেলেও জলে ডুবে মৃত্যু হয় ওই মা ও মেয়ের। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় নাগরাকাটা থানার পুলিশ। মৃতদেহ উদ্ধার করে নিয়ে আসা হয় থানায়। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে নাগরাকাটা থানা পুলিশ।

advertisement

স্থানীয় বাসিন্দার দাবি, হঠাৎ বৃষ্টিতে নদীর জলস্তর বেড়ে যায়। তাতেই নিয়ন্ত্রণ রাখতে না পেরে ভেসে যান পর্যটকের দল। তাঁদের মধ্যে এক মা-মেয়েও ছিলেন। কিছুক্ষণ পর চারজনের দেহ উদ্ধার হয়। তাদের মধ্যে ওই মা ও মেয়ের মৃত্যু হয়েছে ঘটনাস্থলেই। বাকি দুজনের অবস্থা আশংকাজনক বলে জানা গিয়েছে। সুলকাপাড়া হাসপাতালে চিকিৎসা চলছে তাঁদের। দেহ দু’টিও ওই হাসপাতালে রাখা রয়েছে।

advertisement

আরও পড়ুন: আচমকা রান্নাঘরে চড়াও... এলোপাথাড়ি চলল ছুরি! হাড়হিম ঘটনা হরিদেবপুর নেশামুক্তি কেন্দ্রে

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
শীতের বাজারে 'সস্তার' ফুলকপি...! এবছর কিন্তু বদলে যেতে পারে ছবিটা
আরও দেখুন

প্রসঙ্গত, হড়পা বান হল এক ধরনের প্রাকৃতিক বিপর্যয়, যা আচকাই ঘটে যায়। স্বল্প এলাকা জুড়ে সংঘটিত দ্রুত গতির বন্যাই হল হড়পা বান। সাধারণ বন্যার সঙ্গে হড়পা বানের পার্থক্য কেবল সময়ের পরিসরে। সাধারণ বন্যা যেখানে দীর্ঘ সময় জুড়ে বিরাজ করে, সেখানে হড়পা বানের স্থায়িত্ব খুবই কম এবং দ্রুত গতিতে ঘটে থাকে। স্বল্প স্থান জুড়ে মাত্রাতিরিক্ত বৃষ্টিপাতের ফলে মাত্র ৬ ঘণ্টার মধ্যেই হড়পা বান উপস্থিত হয়। এ প্রসঙ্গ বলে রাখা ভাল, পাহাড়ি এলাকায় বর্যাকালে এধরনের বিপর্যয় বেশি ঘটে থাকে। উল্লেখ্য, ২০১৩ সালে হড়পা বানের কবলে পড়ে উত্তরাখণ্ডে বড়সড় প্রাকৃতিক বিপর্যয় ঘটে গিয়েছিল। প্রাণ হারিয়েছিলেন অসংখ্য।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/উত্তরবঙ্গ/
Dooars: মর্মান্তিক! হড়পা বানে ভেসে গিয়ে মৃত্যু মা-মেয়ের, তুমুল চাঞ্চল্য ডুয়ার্সের চা বাগানে...
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল