প্রথমে ধৃত দু’জন নিজেদের স্বামী-স্ত্রী বলে দাবি করেন। গ্রামবাসীরা পরিচয়পত্র চাইতেই আসল সত্যি বেরিয়ে আসে। জেরার মুখে মহিলা স্বীকার করেন—“আমি ওঁকে ভালোবাসি।” যুবকের বক্তব্য—“আমরা শুধু জন্মদিন পালন করছিলাম।”
আমেরিকায় দারিদ্র্যের দিন শুরু! ডোনাল্ড ট্রাম্পের জন্য আরও এক ধাক্কা! নতুন রিপোর্টে ব্যাপক চাঞ্চল্য!
advertisement
কিন্তু গ্রামবাসীদের প্রশ্ন, “জন্মদিনের কেক কাটতে হলে মাঠে-ঘাটে অন্ধকারে যাওয়ার কী দরকার? হোটেল-রেস্টুরেন্ট তো আছে!”
এরপরই নাটক জমে ওঠে। ঘটনাস্থলে হাজির হন গৃহবধূর আসল স্বামী। স্ত্রীকে অন্য যুবকের সঙ্গে দেখে ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন তিনি। গ্রামবাসীদের দাবি, যুবককে মারধরও করেন স্বামী। পরে অবশ্য গ্রামবাসীরাই হস্তক্ষেপ করে তাঁকে রক্ষা করেন।
জানা গেছে, ধৃত যুবকই স্থানীয় এক এনজিও ‘নতুন দিশা ওয়েলফেয়ার’-এর কর্ণধার। ফলে সাধারণ মানুষের প্রশ্ন—“যারা সমাজকে দিশা দেখাবে, তারাই যদি বন্ধুর স্ত্রীর সঙ্গে দিশাহারা হয়ে যায়, তবে সমাজ কী শিখবে?”
শেষমেশ খবর পেয়ে পিংক পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে তিনজনকেই থানায় নিয়ে যায়। তবে গোটা ধূপগুড়ি জুড়েই এখন একটাই চর্চা—বন্ধুত্ব, প্রেম নাকি বিশ্বাসঘাতকতা—ধানক্ষেতের অন্ধকারে কেক কাটার আসল রহস্য কী?