এদিকে পরিস্থিতির মোকাবিলায় আজ থেকে মিরিকে চালু করা হলো সেফ হোম। মিরিক কলেজে এই সেফ হোম চালু করা হল। যেখানে প্রাথমিক চিকিৎসা পরিষেবা মিলবে। এর আগে মিরিক মহকুমা হাসপাতালে করোনার চিকিৎসা চলছিল। সংকটজনক হলে অন্যত্র রেফার করা হত। সেই চাপ কমাতে বৃহস্পতিবার মিরিক ডিগ্রী কলেজকে সেফ হোম হিসেবে চালু করা হয়। প্রথম দফায় ৫০ টি বেড দিয়ে পথ চলা শুরু করলো এই সেফ হোম। থাকছে ২টি অক্সিজেন সিলিন্ডার। থাকবেন দুজন চিকিৎসক সহ নার্স ও স্বাস্থ্য কর্মী। আপাতত ২৫ টি পুরুষ ও ২৫টি বেড মহিলাদের জন্য রাখা হয়েছে। পরবর্তীতে সংক্রমণ আরও ছড়ালে প্রয়োজনে বাড়ানো হবে বেডের সংখ্যাও।
advertisement
জিটিএ এবং জেলা স্বাস্থ্য দফতরের উদ্যোগেই মিরিক কলেজকে সেফ হোম করা হয়েছে। আজ এর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন মিরিক পুরসভার চেয়ারম্যান লাল বাহাদুর রাই, মহকুমাশাসক জামিল ফাতিমা সহ জিটিএ এবং স্বাস্থ্য বিভাগের আধিকারিকরা। সেফ হোম চালু হওয়ায় কিছুটা স্বস্তি মিরিকবাসীর। কেননা এখান থেকে ত্রিবেণী কোভিড হাসপাতাল অনেকটাই দূরে। নইলে ভরসা শিলিগুড়ি। মিরিকের মহকুমাশাসক জামিল ফাতিমা বলেন, "এখন থেকে এই সেফ হোমেই সন্দেহজনক করোনা আক্রান্তদের আর অন্যত্র যেতে হবে না। এখানেই সেই পরিষেবা মিলবে। প্রয়োজনে অন্যত্র রেফার করা হবে। সমস্যাটা কিছুটা কাটলো।"
Partha Sarkar