প্রতিটি স্টেশনে পাবলিক এড্ড্রেস সিস্টেমের মাধ্যমে রেল যাত্রীদের সচেতন করে তোলা হবে নিজস্ব ভাষায়। আর যেসব স্টেশনে টিভি রয়েছে সেখানে বড় পর্দায় সচেতনতার ক্লিপিং দেখানো হবে। আজ একটি প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেলের মুখ্য জনসংযোগ আধিকারীক শুভানন চন্দ জানান, বিভিন্ন রেলের হাসপাতালে ১১২২ বেডের আইশোলেশন ওয়ার্ড চালু করা হয়েছে। সেখানে করোনা প্রতিরোধক মাস্ক-সহ অন্যান্য স্বাস্থ্য সরঞ্জাম, ওষুধের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। কেননা প্রতিদিন রেলে দেশী এবং বিদেশী মিলিয়ে এক কোটিরও বেশী যাত্রী যাতায়াত করে। তাই কড়া সতর্কতা জারি করা হয়েছে।
advertisement
ট্রেনে সফরের সময়ে কোনো যাত্রী অসুস্থ বোধ করলে তৎক্ষনাৎ কর্তব্যরত টিটিই বা নিকটবর্তী স্টেশন মাস্টারের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। রেল হাসপাতালের স্বাস্থ্য কর্মীদের হ্যাণ্ড স্যানিটাইজার বিলি করা হয়েছে। জেননা রুগীদের খুব কাছাকাছি থাকবেন স্বাস্থ্য কর্মীরা। তাই কোনও রকম ঝুঁকি নিতে চাইছে না রেল। আগেই বিভিন্ন রেল হাসপাতালে দু'জন করে চিকিৎসক নিয়োগ করেছিল উঃপূঃ সীমান্ত রেল। এবারে গুয়াহাটি, অরুনাচল এবং ত্রিপুরায় নোডাল অফিসার নিয়োগ করলো। ৩ জায়গার নোডাল অফিসারদের নম্বরও দেওয়া হয়েছে। গুয়াহাটির নোডাল অফিসারের ফোন নম্বর হল ৮৬৩৮২৮৬৬৯৬, অরুনাচলের ৯৪৩৬০৫৫৭৪৩ এবং ত্রিপুরার ৭০০৫৫১৩৪২৬।
যেভাবে দেশে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে, তাই সতর্ক উঃপূঃ সীমান্ত রেল। এবং প্রস্তুত রেল কর্তৃপক্ষ বলেও জানানো হয়েছে। উঃপূঃ সীমান্ত রেলের আওতাভুক্ত প্রতিটি স্টেশনে সমান নজরদারী রাখা হয়েছে।
Partha Pratim Sarkar
