চড়কপুজোর উদ্যোক্তা রামপদ হাওলাদার জানান, “১৪৮৫ সালে সুন্দরানন্দ ঠাকুর নামের এক রাজা চড়কের পুজোর প্রচলন করেন। যদিও রাজ পরিবারের লোকেরা এই পুজো শুরু করতেন। তবে চড়ক পুজো কখনোও রাজবাড়ির পুজো ছিল না। এটি ছিল এক প্রচলিত লোক সংস্কৃতি।”
চড়কপুজোর উদ্যোক্তা বাদল দাস জানান, “আজও গ্রামবাংলার বিশেষ পুজো হল এই চড়ক পুজো। চড়কপুজোর আগে এখনোও বাড়িতে বাড়িতে শিবের মূর্তি নিয়ে ঘুরতে হয়। বাড়ি বাড়ি গিয়ে ঢাকের তালে গান-বাজনা করা হয়। এরপর মুর্তিতে তেল, সিঁদুর দেওয়া হয়। এছাড়া ভোগ দেওয়া হয় জল, বাতাসা ও চিনির।”
advertisement
আরও পড়ুন : রাত ৩টে পর্যন্ত খোলা রইল বারাসত কোর্ট, বিচারকের উপস্থিতিতে হল বিচার! কারণ জানলে চমকে যাবেন
দীর্ঘ সময় ধরে এই নীতি ও নিয়ম মেনেই চলে আসছে চড়কপুজো। আজও এই পুজোর রীতি প্রথা পরির্বতন হয়নি বিন্দুমাত্র। তবে পুজোর সংখ্যা কমেছে অনেকটা। বর্তমানে হাতে গোনা কিছু জায়গায় এই পুজোর আয়োজন করা হয়। বেশ কঠিন এই পুজো সকলে করতে পারেন না এমনটাও ধারণা করা হয়।