জানা যাচ্ছে, মনিপুর ও ঝাড়খন্ড থেকে কাঁচামাল এনে ব্রাউন সুগার তৈরি হচ্ছিল মালদহের গোলাপগঞ্জে। অন্তত ১০ থেকে ১৫ জন জড়ো হয়ে ব্রাউন সুগার তৈরির এই কাজ করছিলেন। গোপন সূত্রে খবর পেয়ে ডেরায় হানা দেয় পুলিশ। চলে ধরপাকড়। সাম্প্রতিক অতীতে এটিই সবচেয়ে বড় ব্রাউন সুগার উদ্ধারের ঘটনা মালদহে। ব্রাউন সুগার তৈরির পর তা ভিনরাজ্যে ক্যারিয়ারদের মাধ্যমে পৌঁছনো হত বলে জানা যাচ্ছে।
advertisement
আরও পড়ুনঃ কাপড়ের দোকানের আড়ালে নিষিদ্ধ ব্যবসা! পুলিশের সারপ্রাইজ ভিজিটে কেলেঙ্কারি, দৃশ্য দেখতে লোকে লোকারণ্য
ধৃতদের জিজ্ঞাসাবাদ করে ব্রাউন সুগারচক্রের বাকিদের খোঁজ চালাচ্ছে পুলিশ। এই নিয়ে চলতি বছরে প্রায় ৯৭ কেজি ব্রাউন সুগার উদ্ধার হল মালদহে। চলতি বছরে ব্রাউন সুগার উদ্ধারের ১১৩টি মামলায় গ্রেফতার করা হয়েছে ২৩০ জনকে। এর আগে ২০২২ সালে মালদহে ২৫ কেজি, ২০২৩ সালে ৪৬ কেজি এবং ২০২৪ সালে ৫৩ কেজি ব্রাউন সুগার উদ্ধারের রেকর্ড রয়েছে, এমনটাই জানালেন মালদহের পুলিশ সুপার প্রদীপ কুমার যাদব।