পদত্যাগপত্র বিমল গুরুং এবং রোশন গিরির কাছেও পাঠিয়েছেন। দলীয় পতাকাও দ্রুত গুরুংয়ের হাতে তুলে দেবেন। তবে কি বিনয় হাত মেলাবেন পুরনো সঙ্গী গুরুংয়ের সঙ্গে? এদিন বিমল গুরুং বলেন, ''১৯৮৬ থেকে ২০০৭ জিএনএলএফের সঙ্গে ছিলাম। তারপর থেকে গোর্খা জনমুক্তি মোর্চা। তৃতীয় ইনিংস কোন দলে তা আগামী দিনে পরিষ্কার করব । ২০০৭-এ একসাথে আমরা দল গড়েছিলাম। দলীয় পতাকাও ও দেবে বলেছে। ভাল কথা। আইনি লড়াই চলছিল দলীয় ঝাণ্ডা নিয়ে। পাহাড়, তরাই, ডুয়ার্সের জন্যে একযোগে কাজ করতে চাই। আর পাহাড়ে বিনয়পন্থী বলে কিছু থাকল না। আশা করি অনীত থাপাও সেটা বুঝবে। তামাং ফিরে এলে ওকে স্বাগত।''
advertisement
পাহাড়ের রাজনীতি তো বটেই সমতলের গোর্খা অধ্যুষিত এলাকায় বিজেপিকে রুখতে দুই শিবির এক হয়ে লড়লে সুবিধে হবে। এখন কোন পথে পাহাড়, নজর সকলের। বিনয়ের আবার গুরুংয়ের সঙ্গে হাত মেলানোর সম্ভাবনা প্রবল বলে মনে করছে পাহাড়ের রাজনৈতিক মহল। "আপনাদের কাছ থেকেই শুনলাম। এখন পাহাড়ের রাজনৈতিক পরিস্থতির দিকে লক্ষ্য রাখবো এবং অপেক্ষায় থাকবো। এছাড়া আর আপাতত কিছু নয়।" শিলিগুড়িতে বললেন তৃণমূল নেতা গৌতম দেব। সদ্য সমাপ্ত বিধানসভা নির্বাচনের পর থেকেই অনিত থাপার সঙ্গে দূরত্ব বাড়ছিল বিনয়ের। আগামীকাল কেন্দ্রীয় কমিটির জরুরী বৈঠক তলব অনীত থাপার। বিনিয় তামাং দল ছাড়ার সিদ্ধান্তের পর বৈঠক। কাল কার্শিংয়ে সকাল ১১টায় বৈঠক।