যদিও বিজেপির সঙ্গে রাজনৈতিক সম্পর্ক শেষ হওয়ার পর পাহাড়ের প্রতিটি সভাতেই গুরুং বলেন, "দার্জিলিং গোর্খা পার্বত্য পরিষদ থেকে জিটিএ, নেপালি ভাষার সাংবিধানিক স্বীকৃতি সবই হয়েছে কংগ্রেসের আমলে।" যা যথেষ্টই রাজনৈতিকভাবে তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করেন রাজনৈতিক মহল। তারপরই জেলার রাজনীতিতে জোর চর্চা চলছে এবার কি সিপিএম নেতা অশোক ভট্টাচার্যের সঙ্গে সাক্ষাত করবেন গুরুং বাহিনী? অশোক ভট্টাচার্যের দাবী, আগ বাড়িয়ে গুরুংয়ের সঙ্গে দেখা করার ইচ্ছে তাঁর নেই। কারণ একাধিক বিষয়ে মতপার্থক্য। আগে বিজেপির সঙ্গে ছিলেন বিমল গুরুং। এখন তৃণমূল শিবিরে। তাদের লড়াই পৃথক রাজ্য গোর্খাল্যাণ্ড আদায়ের। যার বিরোধী বামেরা। তাই রাজনীতি নিয়ে কোনও আলোচনাই হবে না। তিনি বলেন, "কেউ যদি জনপ্রতিনিধি হিসেবে আমার সঙ্গে দেখা করতে চায়, দেখা করব। কথা হলে এই বিষয়গুলোই ওঁর কাছে তুলে ধরব।"
advertisement
আসন্ন নির্বাচনে কংগ্রেসের সঙ্গে জোট গড়েই বামেরা লড়বে। মোর্চার সঙ্গে জোটের কোনও সম্পর্ক নেই বলে সাফ জানান অশোক ভট্টাচার্য। যদিও সূত্রের দাবী, শীঘ্রই অশোক ভট্টাচার্যের সঙ্গে দেখা করতে যাবেন গুরুং।
Partha Sarkar