জানা গিয়েছে, গত ২২ এপ্রিল প্রথম মৃত্যু হয় ছোট বউ জয়ন্তী বর্মনের। এরপর ২৫ এপ্রিল মারা যান পরিবারের কর্তা জোনাকু বর্মন। সর্বশেষ ১৪ প্রাণ হারান বড় বউ ক্ষীরবালা বর্মন। প্রত্যেকেরই মৃত্যুর আগে দেখা গিয়েছিল জ্বর ও শ্বাসকষ্টের উপসর্গ। চিকিৎসার জন্য প্রথমে সিতাই ব্লক প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্র, পরে দিনহাটা মহকুমা হাসপাতাল ও কোচবিহার জেলা হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলেও বাঁচানো যায়নি কাউকেই।
advertisement
আরও পড়ুন: এই হল মহম্মদ ইউনূসের বাংলাদেশ! সমস্ত স্কুল-কলেজে এবার যে নিয়ম চালু হচ্ছে, শুনে চমকে উঠবেন
এই ঘটনার ঠিক দুই সপ্তাহ আগে জোনাকু বর্মন ও তাঁর ভাইয়ের পালিত তিনটি গরু ও চারটি ছাগল কোন এক অজানা অসুখে মারা যায়। এবং একই পরিবারে তিনজন মৃত্যুর পর ১৯ মে সোমবার ওই এলাকায় মৃত পরিবারের পাশেই পরেশ চন্দ্র বর্মনের বাড়িতে একটি ছাগলের মৃত্যু হয়েছে।
যা নিয়ে নতুন করে আতঙ্ক তৈরি হয়েছে। যদিও স্বাস্থ্য দফতর জানিয়েছে, ইতিমধ্যে স্বাস্থ্য দফতরের টিম ওই গ্রামে গিয়েছে। গ্রামবাসীদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা চলছে।