অন্যদিকে শিলিগুড়ি পুরসভার ১১ নং ওয়ার্ডের শেঠ শ্রীলাল মার্কেটের একটি বুটিকের দোকানে দরজিও করোনায় আক্রান্ত। যদিও তাঁর বাড়ি শহর ঘেঁষা জলপাইগুড়ি জেলার আশিঘরে। গত ২৮ মে শেষবার এসেছিলেন মার্কেটে। স্বাভাবিকভাবেই আতঙ্কিত মার্কেটের অন্য ব্যবসায়ী থেকে কর্মীরা। এদিকে শিলিগুড়ি শহর লাগোয়া জলপাইগুড়ি জেলার ফুলবাড়ি এলাকায় আরও দুই করোনা আক্রান্তের খোঁজ মিলেছে। এর মধ্যে একজন কিশোরী রয়েছে। দু'জনকেই ভর্তি করা হয়েছে কোভিড স্পেশাল হাসপাতালে। একের পর এক আক্রান্ত বাড়ায় চাপ বাড়ছে মাটিগাড়ার কোভিড স্পেশাল হাসপাতালের ওপর। তাই আজ কাওয়াখালিতে আরও একটি কোভিড স্পেশাল হাসপাতাল চালু করা হয়েছে। এই হাসপাতালটি কোভিড সাসপেক্টেড হাসপাতাল ছিল। আরও একটি হাসপাতাল নেবে জেলা স্বাস্থ্য দফতর। ক্রমেই আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ায় উদ্বিগ্ন স্বাস্থ্য কর্তারাও। যদিও এর মধ্যে ভাল খবরও আছে। চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন করোনা আক্রান্তরা। আজ ফের সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ১০ জন আক্রান্ত। কোভিড হাসপাতালে করোনা যোদ্ধাদের হাতে ফুল ও করতালির মাধ্যমে অভিভাদন জানানো হয়। সম্প্রতি দু'দফায় ৫০ জন করোনা আক্রান্ত বাড়ি ফিরেছেন। দার্জিলিংয়ের জেলাশাসক এস পুন্নমবালাম জানান, আজ ১০ জন সুস্থ হয়ে নিজেদের বাড়ি ফিরেছেন। জেলা স্বাস্থ্য দফতরই তাদের বাড়িতে ফিরিয়ে দিয়ে এসছে।
advertisement
PARTHA PRATIM SARKAR