TRENDING:

Animal Protection: পুজোর সময় হাতির হানা রুখতে বন দফতরের কড়া নজরদারি পুরুলিয়ায়

Last Updated:

পুজো পর্যন্ত রাত জেগে পাহারা দেবে পুরুলিয়া ও কংসাবতী দক্ষিণ বনবিভাগের ১০টি বনাঞ্চলের বনকর্মী ও আধিকারিকদের মোট ২৮টি রেপিড রেসপন্স টিম। থাকছে ২৪ ঘণ্টা ট্র্যাকিংয়ের ব্যবস্থা।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
জলপাইগুড়ি- হাতির দল যেন মণ্ডপের দিকে না যায় তা খেয়াল রাখতে পুজোর দিনগুলোয় রাত জাগছে বনকর্মীদের ব়্যাপিড রেসপন্স টিম। পুজো পর্যন্ত রাত জেগে পাহারা দেবে পুরুলিয়া ও কংসাবতী দক্ষিণ বনবিভাগের ১০টি বনাঞ্চলের বনকর্মী ও আধিকারিকদের মোট ২৮টি রেপিড রেসপন্স টিম। থাকছে ২৪ ঘণ্টা ট্র্যাকিংয়ের ব্যবস্থা। যাতে হাতিদের অবস্থান ও গতিবিধি সম্পর্কে জানা যায়। ঝাড়খণ্ড সীমান্ত লাগোয়া জঙ্গলমহল পুরুলিয়ায় একের পর এক হাতি ঢুকে পড়ার ঘটনা ঘটেছে।
হাতির হানা রুখতে বন দফতরের
হাতির হানা রুখতে বন দফতরের
advertisement

আরও পড়ুনঃ সিকিমে ভেসে ‌যাওয়া এক সেনা জীবিত উদ্ধার! জোর কদমে চলছে এয়ার লিফটিং

পুজোর মধ্যে যাতে কোনও বিপত্তি না ঘটে সেদিকে খেয়াল রাখছে বনবিভাগ। পুরুলিয়া বিভাগের বন দফতরের আধিকারিকরা জানিয়েছেন, “পুজোর কথা মাথায় রেখে হাতিদের গতিবিধির উপর ২৪ ঘণ্টা নজর রাখা হচ্ছে। কোনও গতিবিধির খবর থাকলে বিভিন্ন রেঞ্জে মোতায়েন থাকা ব়্যাপিড রেসপন্স টিমকে নিয়ে মোকাবিলা করব আমরা।” পুরুলিয়ার এই দুই ডিভিশনের বান্দোয়ান, বাঘমুন্ডি, মাঠা, অযোধ্যা-সহ ঝালদা রেঞ্জের জঙ্গল লাগোয়া এলাকায় একাধিক পুজো হয়। ফলে ঠাকুর দেখার জন্য এই পাঁচদিন এলাকার মানুষজন জঙ্গল – মেঠো পথ দিয়ে যাতায়াত করেন। ফলে ‘মেন- এনিমেল কনফ্লিক্ট’ আটকাতেই বনদপ্তরের এই ব্যবস্থা।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
পুরীর রথ এবার রঘুনাথপুরে, থিমে মন কাড়ছে আপার বেনিয়াসোলের দুর্গাপুজো মণ্ডপ
আরও দেখুন

বনদফতর সূত্রে খবর, এক একটি রেপিড রেসপন্স টিমে ২৫ জন করে স্থানীয় মানুষজন মশাল, টায়ার, ফটকা নিয়ে রাত জাগবেন। যে কোনও পরিস্থিতিতে প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণ করতে ওই টিমকে নিয়ে চটজলদি ঘটনাস্থলে পৌঁছবে বনদফতর। বনদফতর সূত্রে খবর এখনও পর্যন্ত পুরুলিয়ার কংসাবতী দক্ষিণ বনবিভাগে কোনও হাতির উপস্থিতি না থাকলেও পুরুলিয়া ডিভিশনের বলরামপুরে যাতায়াত করছে একটি দাঁতাল।অন্যদিকে মাঝে মধ্যেই রাতে ঝাড়খণ্ডের পূর্ব সিংভুম জেলা থেকে শাবক-সহ সাত – আটটি হাতির একটি দল বলরামপুরের একাধিক গ্রামে ঢোকে। যদিও রাতেই রেপিড রেসপন্স টিম ওই দলটিকে ফের ঝাড়খণ্ডে পাঠাতে সক্ষম হয়। তবে বনদফতরের আশঙ্কা, ঝাড়খণ্ডের সীমান্তে থাকা ওই দলটি খাবারের সন্ধানে যে কোনও মুহূর্তেই ফের ঢুকতে পারে এই বনাঞ্চলে। অন্যদিকে ঝালদা ও বাঘমুন্ডি বনাঞ্চলের সুবর্ণরেখার ওপরে ঝাড়খণ্ডে পৃথক দু’টি দলে থাকা প্রায় ৫০ হাতি চোখ রাঙাচ্ছে।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/উত্তরবঙ্গ/
Animal Protection: পুজোর সময় হাতির হানা রুখতে বন দফতরের কড়া নজরদারি পুরুলিয়ায়
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল