জেলাবাসী তো রয়েছে, জেলার বাইরের বাসিন্দাদের কাছেও এই পিকনিক স্পটটি অতি পরিচিত একটি স্থান। মহুয়া পিকনিক স্পট নামেই এর পরিচিতি। পিকনিক করতে যারা আসেন তারা এই স্থানের প্রেমে পরে যান।এই মহুয়া চা বাগান ছিল পূর্বে সরকারি চা বাগান। কালক্রমে তা বেসরকারি হয়ে যায়।
আরও পড়ুন- থ্যাবড়া না লম্বা? আঙুলের নখই বলে দেবে আপনি ‘কেমন’ মানুষ! মিলিয়ে নিন ব্যক্তিত্বের ধরন
advertisement
বর্তমানে বন্ধ রয়েছে মহুয়া চা বাগান। কিন্তু পিকনিক স্পট খোলা রয়েছে।বিশেষ করে শীত বাড়লেই দেখা যায় এই পিকনিক স্পটে পিকনিক করার ধুম। পিকনিক কমিটির পক্ষ থেকে সুখবির সুব্বা নামের এক ব্যক্তি জানান, \”আমরা ১০ বছর ধরে এই পিকনিক স্পট পরিচালনা করছি। পিকনিক করতে এসে মানুষ যা যা চায়, সব রয়েছে এখানে।আমাদের এলাকার নেপালি মহিলারা তাঁদের হাতে তৈরি খাবার রাখেন। পিকনিক করতে আসা মানুষেরা কোনও অভিযোগ কোনোদিন করেননি।\”
মহুয়া চা বাগানের মাঝ দিয়ে রাস্তা ধরে চলে যেতে হয় এই পিকনিক স্পটে। তোর্ষা নদীর ঠান্ডা হাওয়া পাশাপাশি নরম রোদ গায়ে মেখে এই পিকনিক স্পটে পিকনিক করতে এসে মন্দ লাগবেনা আপনার।পিকনিক পরিচালন কমিটির পক্ষ থেকে সেলফি পয়েন্ট বসানো হয়েছে।
অনন্যা দে