আশা কর্মী শিপ্রা ধর মজুমদার বলেন, ‘আমাদের গ্রামের আশা দিদিরা ইতিমধ্যেই কর্মবিরতি শুরু করেছেন। তাদের আন্দোলনকে সমর্থন দিতেই আমরা কর্মবিরতি শুরু করছি। আমাদের বেতন খুবই কম। ইনসেন্টিভ দীর্ঘ মাস বকেয়া থাকছে, পাচ্ছি না। সব জায়গায় আমাদের ডিউটি দেওয়া হচ্ছে। এভাবে আমাদের দেওয়ালে পিঠ ঠেকে গিয়েছে। তাই আন্দোলনে নেমেছি। আগামী ২৬ ডিসেম্বর জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিকের কাছে স্মারকলিপি দেব আমরা।’
advertisement
আরও পড়ুনঃ বিস্মৃতির অন্তরালে স্মৃতিধন্য পাঠাগার আজ ধুঁকছে! ব্রাত্যই থেকে গেলেন বাংলার ভূমিপুত্র লালবিহারী দে
উল্লেখ্য, আলিপুরদুয়ার পুরসভার ২০টি ওয়ার্ডেই বাড়ি বাড়ি স্বাস্থ্য পরিষেবা দেওয়ার কাজ করেন আশা দিদিরা। মাসিক সাড়ে পাঁচ হাজার বেতনের ভিত্তিতে কাজ করেন তারা। এই সামান্য টাকায় তাদের চলে না বলে ভাতা বাড়ানোর দাবি তুলে অনির্দিষ্টকালের জন্য কর্মবিরতির পথে নামলেন আশা কর্মীরা।
