গোপন সূত্রের ভিত্তিতে ওই এলাকায় অবস্থিত হলুদ মিলে অভিযান চালিয়ে বিপুল পরিমাণ ভেজাল হলুদ বাজেয়াপ্ত করা হয়। ঘটনাস্থল থেকেই দুই কর্মীকে আটক করেছে পুলিশ। যদিও মিলের মালিক ওসমান শেখ পলাতক বলে জানা গিয়েছে।
advertisement
পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, ওই মিলে দীর্ঘদিন ধরেই চলছিল ভেজাল হলুদ তৈরির কারবার। নিম্নমানের রাসায়নিক মিশিয়ে হলুদ তৈরি করে বিভিন্ন বাজারে সরবরাহ করা হত। ফলে সাধারণ মানুষের স্বাস্থ্যের উপর মারাত্মক প্রভাব পড়ার আশঙ্কা রয়েছে। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বেশ কিছুদিন ধরেই এলাকায় অস্বাভাবিক কার্যকলাপ নিয়ে অভিযোগ উঠেছিল।
অবশেষে পুলিশের অভিযানে সেই রহস্য ফাঁস হল। সমশেরগঞ্জ থানার পুলিশ জানিয়েছে, ইতিমধ্যেই আটক দুই কর্মীকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে এবং পলাতক মালিকের খোঁজে তল্লাশি শুরু হয়েছে। ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। সিল মেরে দেওয়া হয়েছে হলুদ মিলে।
