এই প্রসঙ্গে তিনি উল্লেখ করেছিলেন, "কে কটা বুথে গিয়েছেন হিসেব চাই আমার। ছবি-সহ আমার রিপোর্ট চাই৷ আমাদের নেতা কর্মীদের কিসের এত ভয়। কেন তারা এলাকায় যাবেন না?"অভিষেক বলেছিলেন, "আবার বলছি মানুষের কাছে যান, মানুষের কাছে পৌঁছন। মাথা নত করে যেতে হবে। প্রতি দু'মাস অন্তর আমি আসব। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যদি আজও এই বয়সে মানুষের কাছে যেতে পারেন৷ তাহলে তৃণমূলের কেউ বড় কেউকাটা হয়ে যাননি৷ আর নেতার পেছনে চারটে গাড়ি চলবে না। মানুষ ভোট দিতে চায়। কিন্তু কয়েকটা মুখ দেখে ভোট দিতে চায় না। বড় গাড়ি ছাড়ুন৷ সাইকেলে ঘুরুন। জেলার দায়িত্ব যারা নিয়েছেন তারা সামনে পেছনে পুলিশের গাড়ি নিয়ে ঘোরা বন্ধ করুন।"
advertisement
আরও পড়ুন: ভেঙে পড়ল 'আমার প্রাণের আরাম, মনের আনন্দ, আত্মার শান্তি', লণ্ডভণ্ড বিশ্বভারতীর ছাতিমতলা
এক ডাকে অভিষেক' ইতিমধ্যেই আনুষ্ঠানিকভাবে চালু হয়েছে জলপাইগুড়ি, কোচবিহার, আলিপুরদুয়ারেও। যোগাযোগের নম্বর হল ৭৮৮৭৭৭৮৮৭৭। সকাল ৯'টা থেকে সন্ধ্যা ৬'টা। অভিষেক ধূপগুড়ির সভায় বলেছিলেন, "কারও বিরুদ্ধে কোনও খবর থাকলে আমাকে জানাবেন৷ জেলা পরিষদ, পঞ্চায়েতে যদি কাজ না হয়। ব্লকে অভিযোগ থাকলে আমাকে জানাবেন৷"সরকারি প্রকল্প নিয়ে বিজেপির কটাক্ষ প্রসঙ্গে এর আগে কেন্দ্রের মোদি সরকারের বঞ্চনা প্রসঙ্গে সোচ্চার হন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।
আরও পড়ুন: এই প্রথম এমন ছক, অভিষেক পরিকল্পনায় চা শ্রমিকরা! আশায় বুক বাঁধছে তৃণমূল
তিনি ধূপগুড়ির সভায় বলেছিলেন, "এরা আসলে বাংলার মানুষকে ভাতে মারতে চায়। সুকান্ত মজুমদার, দিলীপ ঘোষ, শুভেন্দু অধিকারী বলছে নাম না পাল্টালে টাকা দিতে বারণ করেছি। তার মানে স্বীকার করেছেন আপনারা টাকা আটকে রেখেছেন। প্রকল্প প্রধানমন্ত্রীর নামে হবে না বাংলার নামে হবে? মুখ্যমন্ত্রী নিজের প্রচার চাইলে প্রধানমন্ত্রী গ্রাম সড়ক যোজনাকে, মুখ্যমন্ত্রী গ্রাম সড়ক যোজনা করতেন। বদলে বাংলার নামে করেছেন। সময় দিন নেত্রীকে। উনি বেঁচে আছেন। উনি কাজ করবেন। উনি কেন্দ্রের জন্য হাত পেতে অপেক্ষা করে বসে নেই। উনি বলবেন শীঘ্রই বলবেন।"