রুদ্র নারায়ন রায়, উত্তর ২৪ পরগনা: বিধাননগর পৌরসভা দখলে রাখল তৃণমূল কংগ্রেস। উল্লাসে মাতলো বিধাননগর পুরনিগমের তৃণমূল কংগ্রেসের কর্মী সমর্থকেরা। কাউন্টিং হলের মধ্যেই প্রার্থী কে নিয়ে নাচানাচি কর্মীদের। অন্যদিকে বিধাননগর কলেজের বাইরে সবুজ আবির মেখে উন্মাদনা কর্মী সমর্থকদের। কোভিড বিধি নিষেধ ভেঙেই এক প্রকার উল্লাস অসংখ্য সমর্থকদের। মহিলাদের উপস্থিতি ছিলো চোখে পরার মত। প্রত্যেক প্রার্থীর একটাই দাবি,এই জয় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এর জয় মা মাটি মানুষেত জয়। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এর সৈনিক সকল প্রার্থী, তাই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এর উন্নয়ন কে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার দায়িত্ব সবার, তেমনটাই পালন করব আগামী দিনে। মানুষের পাশে থেকে কাজ করবে। বেলা বাড়ার সাথে সাথেই ভোটের ফলাফলের চিত্র উঠে আসতেই বিধাননগর সবুজময় উল্লাস। বাজনার তালে চলছে উদ্ধাম নৃত্য, জয়ের সেলিব্রেশনে মাতলো মহিলা পুরুষ তৃণমূল কর্মী সমর্থকেরা। জয়ী প্রার্থীদের প্রতিক্রিয়া, প্রত্যেকেই তাদের কাজের নিরিখে এই জয় প্রত্যাশিত ছিলো বলে জানান। আগামী দিনে ওয়ার্ডে যে কাজগুলি বাকি আছে তা দ্রুত করা হবে বলে জানান তারা।বিধাননগর ২৯ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল কংগ্রেসের প্রার্থী কৃষ্ণা চক্তবর্তী জানান ওয়ার্ডে যে যে কাজ হওয়া প্রয়োজন,যেমন জল, আলো,রাস্তা,গার্বেজ, সব কাজই হয়েছে আগামী দিনেও হবে। আমার নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন চেয়ার পেয়ে বসে থাকলে চলবে না, পারফরম্যান্স করতে হবে, কাজ করতে হবে,যে কাজ করতে পারবে না তার চেয়ারে বসার কোন অধিকার নেই মন্তব্য কৃষ্ণা চক্রবর্তীর। অন্যদিকে পাঁচ বারের জয়ী প্রার্থী ৪০ নম্বর ওয়ার্ডে তুলসী সিনহা রায় (জয়ী ৩৩৮৮)বলেন ভালো লাগছে যে মানুষ আমার পরে ভরসা রেখেছে, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় পঞ্চম বার আমার উপর ভরসা রেখে পুনরায় প্রার্থী করেছে,ওয়ার্ডে কাজের মধ্যে জল নিকাশি ব্যবস্থা ও সিনিয়র সিটিজেন হেল্পলাইন এর উপর নজর রাখা হবে প্রথম।