পরিবার সূত্রে জানা যায়, উত্তর ২৪ পরগনা আগরপাড়া নর্থ স্টেশন রোড এলাকার বাসিন্দা জয়িতা দাসের সঙ্গে দমদম পাইকপাড়া এলাকার বাসিন্দা রাহুল পোদ্দারের বিয়ে হয় চলতি বছরের ২৯ ফেব্রুয়ারি। বিয়ের পর হানিমুনে হিমাচল প্রদেশ এ যান নব দম্পতি। ঘুরতে যাওয়ার পর হঠাৎই হিমাচল প্রদেশের কোন্নর জেলা পুলিশ স্টেশন থেকে ফোন আসে জয়িতার বাড়িতে। জানানো হয় তার মৃত্যু সংবাদ। মেয়ের দুর্ঘটনার খবর শুনে বাকরুদ্ধ হয়ে পড়েছেন জয়িতার বাবা যাদব চন্দ্র দাস। তিনি জানালেন, দুজনে একসঙ্গে ওখানে সেলফি তুলতে গিয়ে কেন শুধু মেয়ে দুর্ঘটনার শিকার হলো। জয়িতার খাদে পড়ে যাওয়ার খবর জানতে পেরে তার পরিবার ও শ্বশুরবাড়ির লোকেরা ছুটে গিয়েছেন হিমাচলে।
advertisement
এলাকার হাসিখুশি এক মেয়ের এমন মর্মান্তিক মৃত্যুর ঘটনায় ব্যথিত হয়েছেন স্থানীয় জনপ্রতিনিধি অনুপম দত্ত। স্বামী-স্ত্রী দুজনে সুইসাইড পয়েন্ট সেলফি তুলছিলেন। তবে সে সময় কিভাবে নববধূ খাদে পড়ে গেলেন? এই ঘটনা সামনে আসতেই সন্দেহ দানা বেঁধেছে নব বিবাহিতা স্ত্রীর পরিবারে। গোটা ঘটনার সত্য অনুসন্ধানে প্রশাসনকে তৎপর হওয়ার আবেদন জানিয়েছেন জয়িতার পরিবারের সদস্যরা।