মানিক সাহা পেশায় একজন দন্ত চিকিৎসক। পটনার সরকারি ডেন্টাল কলেজ এবং লখনউয়ের কিং জর্জেস মেডিকেল কলেজ থেকে ডেন্টাল সার্জারিতে স্নাতক এবং স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন মানিক সাহা।
আরও পড়ুন- "ত্রিপুরাতে খেলা হবে," মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব দেবের পদত্যাগের পর ট্যুইট সায়নী ঘোষের
রাজ্যসভার ওয়েবসাইট অনুযায়ী, ত্রিপুরা মেডিক্যাল কলেজ এবং আগরতলার ডাঃ বিআরএএম টিচিং হাসপাতালে একজন অধ্যাপক হিসেবে ডেন্টাল সার্জারিও পড়ান মানিক সাহা। কংগ্রেস ছেড়ে ২০১৬ সালে ভারতীয় জনতা পার্টিতে যোগ দেন মানিক। ২০২০ সালেই ত্রিপুরা বিজেপি শাখার সভাপতি নিযুক্ত হন তিনি। মানিক সাহা ত্রিপুরা ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতিও।
advertisement
চলতি বছরের এপ্রিল মাসে, তিনি রাজ্যের একমাত্র আসনে রাজ্যসভায় নির্বাচিত হন। সমস্ত বিজেপি এবং আদিবাসী পিপলস ফ্রন্ট অফ ত্রিপুরা (আইপিএফটি) বিধায়করা মানিক সাহার পক্ষেই ভোট দেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী ভানু লাল সাহাকে দৌড়ে অনেক পিছনে ফেলে দিয়ে জয়ী হন মানিক।
আরও পড়ুন- বিধানসভা নির্বাচনের এক বছর আগেই পদত্যাগ ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব দেবের!
আগামী বছর অর্থাৎ ২০২৩ সালে ৬০ সদস্যের বিধানসভার নির্বাচন হবে ত্রিপুরাতে। মানিক সরকারের শাসনাধীন বামফ্রন্ট সরকারের ২৫ বছরের দীর্ঘ শাসনের অবসান ঘটিয়ে বিজেপি ৩৬টি আসন জিতেছিল এই রাজ্যে। তবে রাজনীতিবিদদের মতে, আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বাধীন তৃণমূল কংগ্রেসের চ্যালেঞ্জের মুখে পড়তে পারে গেরুয়া শিবির।