জেএনইউ চেনে ঐশীকে। গত বছর জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদের সভাপতি নির্বাচিত হন দুর্গাপুরের মেয়েটি। দেশ শুনেছিল বাঙালি মেয়ের লড়াইয়ের ডাক।
প্রতিবাদের নাম ঐশী
রবিবার রাতে রক্তাক্ত হন ঐশী। হস্টেলে দুষ্কৃতীদের তাণ্ডবে মাথা ফেটেছে তাঁর।
জেএনইউ ছাত্র সংসদের সভাপতি নির্বাচিত হওয়ার পর নিউজ18 বাংলার মুখোমুখি হন ঐশী। সাদামাটা, সাধারণ চেহারার মেয়েটার গলায় ছিল লড়াইয়ের বার্তা।
advertisement
ঐশীর স্কুলজীবন দুর্গাপুরেই। বরাবর মেধাবী। গ্র্যাজুয়েশন করতে যান জেএনইউতে। বাম আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন বাবা। বাড়িতে রাজনীতি নিয়ে তর্ক-বিতর্ক ছিলই। জেএনইউতে গিয়েই সাধারণ মধ্যবিত্ত পরিবারের মেয়েটির রাজনীতিতে হাতেখড়ি।
ঐশীর জন্য চিন্তা আছে। সঙ্গে তাঁর দিদিমার গলাতেও লড়াইয়ের সুর।
ঐশীর জন্য উদ্বিগ্ন দুর্গাপুর। বামপন্থী পরিবারের মেয়ে। লড়াইয়ের রাস্তায় বারবার হেঁটেছেন ঐশী। রক্তে ভিজে গিয়েও ভেঙে পড়েননি। বাঙালি মেয়ের সাহস দেখছে দিল্লি।
