বিধায়ক বলেন, বর্ধমান শহরকে আরও বেশি সুন্দর করতে একাধিক পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। সেসব বাস্তবায়িত করার কাজ শুরু হয়েছে। ইতিমধ্যেই বর্ধমানের প্রাণকেন্দ্র কার্জন গেট চত্বরকে বিজ্ঞাপন মুক্ত করে ১০০মিটার এলাকাকে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন করা হয়েছে। কার্জন গেটকে দৃশ্যমান করার জন্য একাধিক বাড়ি ও ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানে নীল সাদা রং করে দেওয়া হয়েছে। রাজ্য সরকারের বিভিন্ন জনমুখী প্রকল্পের প্রচারের উদ্দেশ্যে আলোকসজ্জায় সজ্জিত বড় বড় বোর্ড লাগানো হয়েছে ফুটপাথের পাশে।
advertisement
আরও পড়ুন : মুখোমুখিতেও মুখে কুলুপ পার্থর? ইডির আড়াই ঘণ্টার 'পার্থ-অর্পিতা' জেরায় যেদিকে ইশারা...
কিছুদিন আগেই কার্জন গেটের সামনেই জিটি রোডের মাঝের আইল্যান্ডে বিশ্ব বাংলা র লোগো লাগানো হয়েছিল। পরে সেটিকে আলোকিত করার উদ্যোগ নেওয়া হয়। কার্জন গেটের সামনে জিটি রোডের দিকে বর্ধমানের সেসময়ের মহারাজাধিরাজ বিজয় চাঁদ ও তাঁর স্ত্রী রাধারাণী দেবীর মূর্তি বসানো হচ্ছে। একদা ১৯০৪ সালে তাঁদেরই উদ্যোগে তৎকালীন বড়লাট লর্ড কার্জনকে স্বাগত জানাতে এই তোরণ তৈরি করা হয়েছিল।
সেই কার্জন গেট চত্বরে এবার বসতে চলেছে ফোয়ারা সহ আরও বড় বিশ্ব বাংলার লোগো। আলোয় রঙিন ফোয়ারার জল পড়বে বিশ্ব বাংলা লোগোর ওপর। সন্ধ্যে হলেই জ্বলে উঠবে সেই আলো। জিটি রোড ধরে কার্জন গেট চত্বর পেরোনোর সময় এই আধুনিকীকরণ যাতে চোখে পড়ে তার জন্যই এই ব্যবস্থা বলে জানিয়েছেন খোকন দাস। আগের লোগো টিকে শহরের বোরহাট এলাকায় লাগানো হবে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট প্রশাসন।