কিন্তু, এই সবের মাঝখানে যে ঘটনাটা চুপিসারে ঘটে গিয়েছে, সে দিকে অনেকেরই নজর না-ও যেতে পারে৷ পুতিনের ভারত সফর আসা মাঝেই রাশিয়ার রাষ্ট্র পরিচালিত পারমাণবিক সংস্থা জানিয়েছে, তারা তামিলনাড়ুর কুড়ানকুলামে প্রথম দফার পারমাণবিক জ্বালানি পাঠিয়ে দিয়েছেন তাঁরা৷
advertisement
রাশিয়ার রোসাটমের নিজস্ব একটি কার্গো বিমানে করে তামিলনাড়ু পৌঁছেছে নোভোসিবিরস্ক কেমিক্যাল কনসেন্ট্রেটর প্লান্টের তৈরি পারমাণবিক জ্বালানি৷ জানা গিয়েছে, ঠিক এই ভাবে মোট ৭টি বিমানে করে রাশিয়া থেকে ভারতে আসবে এই পারমাণবিক জ্বালানি৷ এছাড়া, কিছু রিজার্ভ ফুয়েলও আসার কথা রাশিয়া থেকে৷
রসাটম জানিয়েছে, কুডানকুলাম প্লান্টের প্রথম দু’টি চুল্লি তৈরির সময়ও রাশিয়া এবং ভারতীয় ইঞ্জিনিয়াররা যৌথভাবে এ নিয়ে কাজ করেছিল৷
সংবাদসংস্থা পিটিআই সূত্রের খবর, ২০২৪ এ ভারত এবং রাশিয়ার মধ্যে একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছিল৷ যার মধ্যে কুডানকুলাম প্লান্টের তৃতীয় ও চতুর্থ পারমাণবিক চুল্লি VVER-1000 reactors এর জ্বালানি সরবরাহ করার জন্য চুক্তি করা হয়েছিল রাশিয়ার সঙ্গে৷
আরও পড়ুন: দেশের ৩টি ব্যাঙ্ককে সবচেয়ে নিরাপদ ঘোষণা করে দিল RBI, বিবৃতি জারি করে D-SIB তকমা
চুক্তি অনুযায়ী, প্রথম যখন চুল্লি তৈরি হবে তখন থেকে শুরু করে ওই পারমাণবিক চুল্লি যতদিন কার্যকর থাকবে, ততদিন এই জ্বালানি সরবরাহ করে যাবে ক্রেমলিন৷
কুডানকুলাম প্লান্টে ৬টি VVER-1000 reactors রয়েছে৷ যা থেকে শক্তি উৎপন্ন হতে পারে প্রায় ৬০০০ মেগাওয়াট৷ প্রথম দুটি চুল্লি যথাক্রমে ২০১৩ এবং ২০১৬ সালে তৈরি হয়, সংযুক্ত হয় ভারতের পাওয়ার গ্রিডের সঙ্গে৷ বাকিগুলি তৈরির কাজ এখনও চলছে৷
কুডানকুলাম প্লান্টে ৬টি VVER-1000 reactors রয়েছে৷ যা থেকে শক্তি উৎপন্ন হতে পারে প্রায় ৬০০০ মেগাওয়াট৷ প্রথম দুটি চুল্লি যথাক্রমে ২০১৩ এবং ২০১৬ সালে তৈরি হয়, সংযুক্ত হয় ভারতের পাওয়ার গ্রিডের সঙ্গে৷ বাকিগুলি তৈরির কাজ এখনও চলছে৷
রসাটম জানিয়েছে, কুডানকুলাম প্লান্টের প্রথম দু’টি চুল্লি তৈরির সময়ও রাশিয়া এবং ভারতীয় ইঞ্জিনিয়াররা যৌথভাবে এ নিয়ে কাজ করেছিল৷
